1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন

মধুখালীতে পৈত্রিক জমি উদ্ধারে নির্বাহী কর্মকর্তা

হৃদয় শীল (মধুখালী) ফরিদপুর প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ৩ মে, ২০২১
হৃদয় শীল (মধুখালী) ফরিদপুর প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কোরকদি ইউনিয়নের খোদাবাশপুর গ্রামে পৈত্রিক জমি জোরজবর দখল করে নিওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
 আব্দুর রহমান মোলার মেয়ে হাজেরা বেগমের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও অফিসার ইনচার্জ  বরাবরে লিখিত অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে আব্দুর রহমান মোল্যা, নজির মোল্যা ও  আকবার মোল্যা ৩ ভাই। আপন ৩ ভাই পৈএিক সমান জমির মালিক হলেও নজির মোল্যা ও  আকবার মোল্যার দুই ভাইয়ের ছেলে মোঃ মজিবর রহমান মোল্যা ও  আনিচুর রহমান মোল্যা উত্তারাধি হিসেবে  মৃত আঃ রহমানের  সন্তানদের  প্রাপ্ত সম্পত্তি  জবর দখল করে রেখেছেন। খোদা বাশপুর ও নয়াবাড়ী ঘোষকান্দী এবং পুরান মধুখালী মৌজার দলিল নং ১১০১,দাগ নং ৫০০৪ এর মধ্যে ১৮শতাংশ,দলিল নং ১০৮০,দাগ নং৮২৮৩এর মধ্যে ৬ শতাংশ, দলিল নং ৪৩৬,দাগ নং ৫১৪  এর মধ্যে ১৭ শতাংশ। মোট জমির পরিমান ৪১শতাংশ এর মধ্যে ১৭ শতাংশ  হাজেরার  নামে রেকর্ড  হলেও সেটাও দখল করে রেখেছে।
কোন ভাবেই পৈত্রিক  সম্পত্তি নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারছেন না। যে কারনে পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধারে আইনী আশ্রয় গ্রহণ করেছেন হাজেরা বেগম।   শরিকের  সম্পত্তি দখলের বিষয়ে মোঃ মজিবর রহমান মোল্যা বলেন আমি কিছু জমি শরিকদের  কাছ থেকে কিনে নিয়েছি। কারও জমি দখল করি নাই। শরিকরা কেউ আমার মধ্যে পায় হিস্যা অনুযায়ী আমি দিয়ে দিবো। আনিচুর রহমান মোল্যাকে তার মোবাইলে ফোন দিলে আনিচুর রহমানের স্ত্রী আফরোজা রিসিভ করেন। আনিচুর রহমানকে চাইলে বলেন যা বলার আমাকে বলেন। যারা অভিযোগ দিয়েছে তাদের জেলের ভাত খাইয়ে  ছাড়বো। বারবার আনিচকে চাইলেও তাকে ফোন দেয় নাই। যে কারনে আনিচের সাথে কথা বলা সম্ভব হয় নাই।
আবেদনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা মনোয়ারের কাছে তাঁর মোবাইলে জানতে চাইলে তিনি জানান আবেদন পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ প্রয়োজনীয়  ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য নিদের্শ প্রদান করা  হয়েছে।
মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শহিদুল ইসলামের  কাছে  জানতে চাইলে তিনি জানান বিষয়টি  আমার জানা নাই। জমি উদ্ধারের কাজ পুলিশের না ।
Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি