1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. tamimshovon@gmail.com : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. sheikhmihadbabu@gmail.com : cmlbru :
  4. mintuchattagram@gmail.com : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. rakibw305@gmail.com : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. shahidur068@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. kmsiddik07@gmail.com : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. shamratjhenaidah@gmail.com : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. md.alamgir.nuhalalg00@gmail.com : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. mdruhel66@gmail.com : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. fajlurrahaman024@gmail.com : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. rubelusa1@gmail.com : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ১০:১১ পূর্বাহ্ন

অবৈধভাবে আলু মজুদ রাখলেই ব্যবস্থা : জেলা প্রশাসকদের চিঠি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

অবৈধভাবে আলু মজুদ রাখলেই ব্যবস্থা : জেলা প্রশাসকদের চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন সারাদেশে হিমঘরে কী পরিমাণে আলু মজুদ আছে তার তথ্য জানতে সারাদেশের ডিসিদের চিঠি দিয়েছে। কোনো হিমাগারে অনুমোদনের অতিরিক্ত আলু মজুদ পেলেই নেওয়া হবে আইনানুগ ব্যবস্থা।

মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন সারাদেশে ডিসি বরাবর চিঠি দিয়েছে। চিঠি পাওয়ার দু’দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলায় কী পরিমাণে আলু মজুদ আছে সেই তথ্য দিতে বলা হয়েছে। অন্য বছর হয়তো কোনো হিমাগার ১শ টন আলু সংরক্ষণ করতো। এবার একই হিমাগার যদি ২শ টন আলু মজুদ করে রাখে তবে তার বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে কমিশন।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মো. মফিজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সারাদেশের দেশের গোডাউনে কী পরিমাণে আলু মজুদ আছে তা জানতে ডিসিদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। ডিসিরা চিঠি পাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলায় আলু মজুদের তথ্য দেবেন। আলুতে সিন্ডিকেট হলেই আমরা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো।

তিনি আরো বলেন,পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে কোনো ধরনের যোগসাজশ কিংবা মনোপলি আচরণ করলে প্রতিযোগিতা কমিশন বসে থাকবে না। বিষয়গুলো গুরুত্বসহকারে তদারক করবো। আলুর ক্ষেত্রে বাজারে এক ধরনের অস্বাভাবিক প্রতিযোগিতা চলছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি বছর দীর্ঘমেয়াদি বন্যার কারণে দেশের অধিকাংশ জেলায় সবজি উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। এ কারণে সব ধরনের সবজির দাম চড়া। এ অবস্থায় সবজি হিসেবে আলুই ছিল নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা। এছাড়া করোনার সময় ত্রাণ হিসেবে সারাদেশে ব্যাপকভাবে আলুর ব্যবহার হয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে পণ্যটির বাজার অস্থির করে তুলেছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।

২০১৯-২০ মৌসুমে আলু উৎপাদন কিছুটা কম হয়েছে। উৎপাদিত আলুর ৪০ লাখ টন হিমাগারগুলোতে সংরক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে গত সপ্তাহ পর্যন্ত ৫৫ শতাংশ আলু হিমাগারগুলো থেকে বের করা হয়েছে।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের দাবি, বর্তমানে খুচরা বাজারে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে আলু বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারে ৩০ টাকা এবং হিমঘরে ২৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সারাদেশে সরকারিভাবে ৩৭১টি হিমাগারে আলু সংরক্ষণের সক্ষমতা ৫০ লাখ টন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, দাম নির্ধারণের ফলে আলুর বাজারে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। পাইকারি বাজারে ৩০ ও হিমাগারে ২৭ টাকা দরে আলু বিক্রি হচ্ছে। তবে খুচরায় ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আমরা যখন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করি তখন অনেকে ২৫ টাকা দরে আলু বিক্রি করে। মোবাইল কোর্ট শেষে যে লাউ সেই কদু। তারপরও আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে আমরা নিরলসভাবে কাজ করছি।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি