1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন

নদীর ক্ষতির বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যাবে

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

শিরোমনি ডেস্ক রিপোর্ট : সর্বোচ্চ আদালতের রায় অনুযায়ী নদীকে মানুষের মতোই একটি জীবন্ত সত্তার স্বীকৃত দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ নদীগুলো এখন থেকে মানুষ বা প্রাণীর মতো আইনি অধিকার পাবে। নদীর যেকোনো ক্ষতির বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যাবে।

গবেষণায় যে তিনটি নদীকে সবচেয়ে দূষিত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এরমধ্যে “লবণদহ” নদী এর ব্যাপ্তির কারণে আগে লবলং সাগর হিসেবে পরিচিত ছিল বলে জানা গিয়েছে।

এই নদীর উৎপত্তি হয়েছে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার ক্ষীরু নদীর সংযোগস্থল থেকে। সেখান থেকে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার ওপর দিয়ে মির্জাপুরের কাছে তুরাগ নদীতে গিয়ে মিশেছে।

আরডিআরসির গবেষকরা এই নদীর তীরে ২৫০টি কারখানা পেয়েছেন। যার সবগুলোর কেমিক‍্যাল বর্জ্য সেইসাথে শ্রীপুর পৌরসভার সব বর্জ্য পড়ছে এই নদীতে। শ্রীপুর অংশে প্রায় ৩০ কিলোমিটারজুড়ে চলছে এই দূষণ।

ফলে একসময়কার প্রমত্তা নদী দখল ও ভরাট হতে হতে বর্তমানে খাল বা নালায় রূপ নিয়েছে। মাছসহ জলজ জীব বেঁচে থাকার পরিবেশ হারিয়েছে।

একই অবস্থা হাঁড়িধোয়া নদীর। এই নদীর উৎপত্তিস্থল নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিম ও শিবপুর উপজেলার পশ্চিম-উত্তর শীতলক্ষ্যা নদীর কোণ থেকে। এরপর প্রায় ৬০-৭০ কিলোমিটার আঁকাবাঁকা হয়ে নদীটি জেলা শহরের পূর্ব-দক্ষিণ কোণে এসে মেঘনা নদীর মোহনায় মিলিত হয়েছে।

এক সময় এই নদী কৃষিকাজ ও মাছ ধরার উৎস হলেও এখন তা শিল্পকারখানার বিষাক্ত বর্জ্যে সম্পূর্ণ ব্যবহার-অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

তবে সবচেয়ে করুণ অবস্থা সুতাং নদীর। বাংলাদেশ-ভারতের আন্তঃসীমান্ত নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হবিগঞ্জে প্রবেশ করে ৮২ কিলোমিটার জুড়ে ছড়িয়ে আছে।

এক সময়কার এই খরস্রোতা নদী এতোটাই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যা দুই দশক আগের বুড়িগঙ্গার কথা মনে করিয়ে দেয়।

এর কারণ হিসেবে আরডিআরসি বলছে, সুতাং নদীর তীরে বেশ কয়েকটি টাইলস, ডাইয়িং, রাসায়নিক ও ব্যাটারি কারাখানা গড়ে উঠেছে। এতে নদীর পানি আলকাতরার চেয়েও কালো ও থকথকে হয়ে পড়েছে।ফলে এটি নদী নাকি নালা – তা বোঝার উপায় নেই।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি