1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৪ অপরাহ্ন

তানোরে ভেজাল কীটনাশকে আট বিঘা জমির ধান পুড়ে ছাই

সারোয়ার হোসেন তানোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১
সারোয়ার হোসেন,তানোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ রাজশাহীর তানোরে ভেজাল কীটনাশক স্প্রে করে এক কৃষকের আট বিঘা জমির ধান পুড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার সরনজাই ইউপির সরনজাই খা পাড়া ধানী মাঠে ধান পুড়ার ঘটনাটি ঘটেছে।এতে করে কৃষক দারেসের মাথায় হাত পড়েছে। ফলে ভেজাল কীটনাশক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করা সহ ক্ষতি পুরনেরও দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা।জানা গেছে, উপজেলার সরনজাই ইউপির সরনজাই খা পাড়া গ্রামের মৃত রহমান শাহ্‌র পুত্র কৃষক দারেস আলী ওই ইউপির মণ্ডল পাড়া বাজারের বালাই নাশক ব্যবসায়ী মিজানের দোকান থেকে কয়েক প্রকার বিষ কিনে জমিতে স্প্রে করেন। স্প্রে করার পর থেকেই জমির ধানের পাতা পুড়ে ঝলসে গেছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সরনজাই খা পাড়া গ্রামের পূর্ব দিকে বিভিন্ন স্থানে রয়েছে আট বিঘা জমিতে রোপা আমন ধান  । প্রতিটি জমির ধানের পাতা পুড়ে খড়ের মত লালচে আকার ধারন করেছে। কোনভাবেই ধান গাছ স্বাভাবিক হবার না।কৃষক দারেস জানান, কারেন্ট পোকা ও পচনের জন্য মণ্ডল পাড়া বাজারের বালাইনাশক ব্যবসায়ী মিজানের কাছ থেকে বিষ কিনে স্প্রে করার পর আমার পুরো জমির ধান পুড়ে গেছে। এতে করে আমার প্রায় তিন লাখ টাকার মত ক্ষতি হয়েছে। জমির ধানই ছিল সংসার পরিচালনার মুল ভরসা। এখন ধানের পরিবর্তে খড় পাওয়া যাবে।দোকানীকে বলা হলে উল্টো আমাকেই দোষারুপ করছে।স্থানীয় কৃষকরা জানান, অন্যের জমিতে কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে কিছুই হচ্ছে না। আর দারেস জমিতে বিষ স্প্রে করে তার ধান পুড়ে গেল। অবশ্যই কীটনাশকে ভেজাল ছিল তা ছাড়া এমন হবার কথা না। বালাইনাশক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে জানান আমি কৃষক দারেস কে মাজরা পোকা দমনের জন্য টেনস কোম্পানির এম গোল্ড, প্রেফ্রেগেমের ছত্রাক পি-বিন, উইনমিক্স ও কারেন্ট পোকার জন্য পাইরাজিন বিষ দেওয়া হয়েছে।তার জমি আমি সহ উপ সহকারী নাসিম পরিদর্শন করেছি। তাতে করে বোঝা গেছে অন্য কোন কীটনাশক স্প্রে করায় তার জমির ধান পুড়েছে।উপ সহকারী নাসিম জানান, গত সোমবারে দারেসের পুড়ে যাওয়া জমি পরিদর্শন করে বোঝা গেছে দোকানের কীটনাশকে ধান পুড়েনি। অন্য কোন বিষ স্প্রে করার জন্য এমন হয়েছে। আপনি কি ভাবে বুঝলেন দোকানির কীটনাশকে পুড়েনি, নাকি দোকানির হয়ে সাফাই গাইছেন উত্তরে জানান যেটা সঠিক সেটাই বলছি। আপনার কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি জানান জানানো হয়নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার শামিমুল ইসলামের মোবাইলে ফোন দেওয়া হলে শুধু বিজি আর বিজি পাওয়া যায়।
Facebook Comments
২০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি