চলমান করোনা মহামারিতে বিশ্বজুড়ে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও কমেছে। একইসঙ্গে আগের দিনের তুলনায় কমেছে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় সাড়ে
ইউক্রেন সৈন্যদের অপ্রত্যাশিত কঠোর প্রতিরোধের মুখে রাশিয়ার আক্রমণকারী বাহিনী ধীর ও হতাশ হয়ে পড়েছে এবং এ প্রতিরোধ তাদের রাজধানী কিয়েভের বাইরে রাখতে সক্ষম হয়েছে বলে দাবি করেছে পেন্টাগন। যুক্তরাষ্ট্রের এক
রুশ সেনাদের বিভ্রান্ত করতে নয়া পন্থা নিল ইউক্রেন। রাস্তার সমস্ত চিহ্ন সরিয়ে দিয়ে হামলাকারীদের দিকভ্রান্ত করার কৌশল নিয়েছে তারা। রুশ সেনারা যাতে ইউক্রেনের অন্যান্য প্রান্তে পৌঁছতে না পারে তার জন্যই
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর হামলায় ১৯ বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৭৩ জন। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) পূর্ব ইউক্রেনের দোনেতস্ক অঞ্চলে রুশ বাহিনীর হামলায় হতাহতের এ
বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) থেকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সেনা অভিযান শুরু করেছে রাশিয়া। এই পরিস্থিতিতে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ন্যাটো দেশগুলির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রথম বারের জন্য বিশেষ বাহিনীকে (রেসপন্স ফোর্স) সক্রিয় করল
রাশিয়ার আক্রমণের মুখে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা থাকলেও দেশে ছেড়ে পালাননি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলেও দেশবাসীকে শত্রুর মুখে ফেলে কোথাও যাবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তেনিও গুতেরেস রুশ সেনাদের ব্যারাকে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শনিবার আল-জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের কখনই হাল ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়। আমাদের
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় সাড়ে ৮ হাজার মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে প্রায় ১৬ লাখে। সেই অনুযায়ী আগামীকালকের
ইউক্রেনের শহরে আক্রমণ চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তারা বলছে, তারা দেশটির সেনা স্থাপনা, বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও বিমান বাহিনীর ওপর ‘হাই প্রেসিশন ওয়েপন’ বা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, যুক্তরাজ্য এবং মিত্ররা এই হামলার বিরুদ্ধে সিদ্ধান্তমূলকভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে। বরিস জনসন বলেন যে তিনি “ইউক্রেনের ভয়াবহ ঘটনা দেখে আতঙ্কিত” এবং