1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩১ অপরাহ্ন

ঠাকুরগাঁওয়ে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে স্বামীর বাড়ীতে অনশন

ফজলুর রহমান, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

ফজলুর রহমান, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক শিরোমণিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে  স্ত্রীর মর্যাদা পেতে স্বামীর বাড়িতে ৩ দিন ধরে অনশন করছে ঝর্ণা রাণী নামে এক যুবতী। ঝর্ণা রাণী রাণীশংকৈল উপজেলার লেহেম্বা ইউনিয়নের লেহেম্বা গ্রামের রাজেন্দ্রনাথ রায়ের মেয়ে।সোমবার(২৮ ফ্রেরুয়ারী) উপজেলার ৯নং সেনগাঁও ইউনিয়নের কানারী গৌসাইপুর গ্রামে সরেজমিনে গেলে এই অনশনের চিত্র চোখে পড়ে।আইন অনুযায়ী হিন্দু বিবাহ বন্ধনে বিয়ের ৩’মাস অতিবাহিত হলেও স্বীকৃতি দিচ্ছেন না তার স্বামী ও তার পরিবার। তাই এই অনশন করছেন ঝর্ণা রাণী। জানা গেছে, কানারী গোসাইপুর গ্রামের সত্যেন্দ্রনাথের ছোট ছেলে কমলা কান্তের সাথে গত বছরের ১৯’নভেম্বর হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার হয় কমলাকান্ত ও ঝর্না দম্পতির।বিয়ের পর থেকেই কমলাকান্তের বড় ভাই জ্যোতিসের কু’পরামর্শে ও পারিবারিক চাপে সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে করে দেন কমলাকান্ত এমনটাই বলে জানান অনশনকারী ঝর্ণা রাণী। স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অংশনকারী ঝর্ণা রাণী জানান, কমলা কান্ত’র পরিবার মেনে নিচ্ছে না পুত্রবধু হিসেবে। আমাকে তারা মারপিট করছে এবং কমলার বড় ভাই পীরগঞ্জ উপজেলার জুনিয়র পরিসংখ্যান কর্মকর্তা জ্যোতিষ রায় তাকে বিভিন্ন রকম হুমকিসহ অপবাদ দিচ্ছে।এ বিষয়ে কমলা কান্তের ভাই জ্যোতিষ রায় বলেন, অনেক ভেজালে আছি দাদা। আমরা বিষয়টি আপোষ করার চেষ্টা করছি। যে টাকা যৌতুক দিয়েছিল তারা সেগুলো উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে আমরা জমা দিয়েছিলাম তারা টাকাটা ফেরত নিয়ে গেছে। এ বিষয়ে সেনগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান জানান, আমরা এই বিষয়টি রাণীশংকৈল উপজেলার লেহেম্বা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ সমাধান করার চেষ্টা করছি।

Facebook Comments
৪২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি