1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৫:৪১ অপরাহ্ন

মোংলায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট

মেহেদি হাসান নয়ন বাগরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২
মেহেদি হাসান নয়ন বাগরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ সারা দেশে তীব্র তাপদাহে পুকুর ডোবা নালা শুকিয়ে যাওয়ায় ও পৌরসভার পানি শোধন ও সরবরাহ কেন্দ্রের পুকুরের পানি কমে যাওয়ায় সুপ্রিয় পানির ব্যবস্থায় ভুকছেন।বাগেরহাটের মোংলা পৌর এলাকাসহ উপজেলার সর্বত্র বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার বিরাজ করছে লবণাক্ত অধ্যুষিত এই এলাকায়। পানির অভাবে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে এ উপকুলের বাসিন্দারা। সুপেয় পানির সংকটে পবিত্র রমজান মাসে রোজাদারদের ভোগান্তি আর কষ্টের শেষ নেই। উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, লবণ পানি অধ্যুষিত মোংলা পৌরবাসীর সুপেয় পানির সংকট নিরসনে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর ২০০৫ সালে পৌর এলাকায় বিশুদ্ধ পানি উত্তোলন ও সরবরাহের উদ্যোগ নেয়। এ লক্ষ্যে পৌরসভার মাছমারা এলাকায় ৮৪ একর জায়গায় পাঁচ লাখ লিটার ধারণক্ষমতার একটি উচ্চ জলাধার, ৪৬ কোটি লিটার ধারণক্ষমতার একটি পানি শোধন ও সরবরাহ কেন্দ্রের কাজ শুরু করা হয়। যা ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে। এর পর একই স্থানে ২৪ কোটি টাকা ব্যায়ে আরো একটি পুকুর খনন করা হয়। মোংলা পৌর এলাকার বিশুদ্ধ পানির চাহিদা পুরনের একমাত্র ভরসা পৌর কর্তৃপক্ষের পানি শোধনাগার  ও সরবরাহ কেন্দ্রটি। কিন্তু ওই পানি শোধনাগার থেকে  দির্ঘ ১২ বছরে পানি সরবরাহের জন্য সংযোগ দেওয়া হয়েছে মাত্র আড়াই হাজারের মতো। বাকী মানুষদের ভরসা পুকুর ,ডোবা নালা বা নদীর পানি। বৈশাখের শুরুতে তীব্র তাপদাহে কিছু ডোবা নালা শুকিয়ে যাওয়ায় এবং কিছু পুকুরের পানি নষ্ট ও দূর্গন্ধ হয়ে পড়েছে। আর পৌর  কর্তৃপক্ষ পানি সরবরাহ কম দেয়ায় চরম ভোগান্তি আর দূর্ভোগে পড়েছে মোংলার বাসিন্দারা। এদিকে পৌর এলাকার ব্যক্তি মালিকানাধীন অধিকাংশ পুকুর গত কয়েক বছরে বালি দিয়ে ভরাট করে ফেলায় সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। পৌর এলাকায় হাতে গোনা কয়েকটি পুকুরে সামান্য সুপেয় পানি থাকলেও সেখানে নারী-পুরুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে এক কলস করে পানি সংগ্রহ করেন। কিন্তু সেই পানিও শেষের দিকে। শেহালাবুনিয়া এলাকার গৃহবধূ  মাধবী রায়, মানসী বিশ্বাস ও ফাতেমা বেগম বলেন, পৌরসভার পক্ষ থেকে কিছু এলাকায় ওপেন ট্যাপ দেয়া হয়েছে। তা থেকে পানি আনতে লাইনে দাঁড়াতে হয়, তা তো আমাদের পক্ষে সম্ভব না। তাই এই পুকুরের পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। মোংলা পোট পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবদুর রহমান- জানান,মোংলা বন্দর ও  শিল্পাঞ্চলে মানুষের  ব্যাপক কর্মসংস্থানের ফলে গ্রাম থেকে মানুষ পৌর এলাকায় এসে নতুন নতুন বসতিস্থাপন করছে তাই চাহিদানুসারে পানি সরবরাহ করা যাচ্ছেনা। পৌরবাসির পানির চাহিদা মিঠাতে একটি নতুন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়েছে।ওই প্রকল্পটি অনুমোদন ও বাস্তবায়ন হলে সুপেয় পানির চাহিদা অনেকটা পুরণ করা সম্ভব হবে। এদিকে সুপেয় পানির অভাবে মানুষ এক প্রকার এলাকায় ডায়েরিয়া, আমাশয়সহ পানিবাহিত বিভিন্ন রোগের প্রভাব বেড়েছে।
Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি