1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন

ফেনীতে ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ 

আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর, ২০২২
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী প্রতিনিধি,ফেনীর সোনাগাজীতে মোহাম্মদ শাহ আলম নামে এক উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রবাসী পরিবারকে ভয় দেখিয়ে ঘুস গ্রহণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘুসের টাকা ফেরত চেয়ে ও শাস্তি দাবি করে ক্ষতিগ্রস্ত তাছলিমা আক্তার ফেনী জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।অভিযুক্ত শাহ আলম উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা হিসাবে কর্মরত।অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সোনাগাজীর আমিরাবাদ ইউনিয়নের চরসোনাপুর গ্রামের মৃত মাহবুবুল হকের কন্যা তাছলিমা আক্তার তার মা রোকেয়া বেগম ও তার তিন ভাই চরসোনাপুর মৌজার নং ২৯২ সি এস এ ৮৯১ নং খতিয়ানে ২১৯১ ও দাগে তিন শতক ভূমির খরিদ সূত্রে মালিক দখলকার হিসেবে রয়েছেন। তারা ওই জমিতে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করতে গেলে তার চাচাতো ভাই শাহজাহান সিরাজি ফেনীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে (এডিএম কোর্টে) ১৪৫ ধারা মোতাবেক ৫৪২নং একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় সোনাগাজী মডেল থানার ওসি ও সোনাগাজীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আদেশ দেন। আমিরাবাদ ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা শাহ আলম বিষয়টি তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে তাছলিমা, তার মা ও ভাবিকে ডেকে বলেন, আমি তদন্ত করে এবং কাগজপত্র পর্যালোচনা করে অবগত হয়েছি ওই জমির মালিক ও ভোগদখলদার আপনারা। কিন্তু হয়রানির উদ্দেশ্য প্রতিপক্ষ মামলাটি আনায়ন করেছেন। এটি বাদীর বৃদ্ধ পিতাও আমার কাছে স্বীকার করেছেন। আমি আদালতে সত্য রিপোর্ট লিখে দিলে প্রথম তারিখেই মামলাটি নথিভুক্ত হয়ে যাবে। তবে এসি ল্যান্ড ও এডিএম-র খরচের জন্য ২০ হাজার টাকা দিতে হবে। তারা তার দাবি মোতাবেক টাকা দিতে অস্বীকার করলে, মামলার রায় তাদের বিপক্ষে যাবে বলে জানিয়ে দেন। এছাড়া তাদের চরম ক্ষতি হবে বলে তাদেরকে হুমকিও দেন শাহ আলম। এক পর্যায়ে অব্যাহত হুমকিতে তাছলিমা, তার মা ও ভাবি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। আমিরাবাদ ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ও তার প্রতিবেশী মাসুদ আলম এবং প্রবাসে থাকা দুই ভাইকে অবগত করে শাহ আলমের অফিসে যান। তার দাবি মোতাবেক ২০ হাজার টাকা দেন। এসি ল্যান্ড ও এডিএমকে তিনি ম্যানেজ করবেন বলে বিষয়টি কাউকে জানাতে নিষেধ করেন। পরে তারা জানতে পারেন শাহ আলম এসি ল্যান্ড এবং এডিএম-র নামে তাদেরকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ওই টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তাই শাহ আলমের বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তি, টাকা ফেরতসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছেন।
উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, আমি কথা অনুসারে তাদের কাজ করে দিয়েছি। টাকা গ্রহণের ব্যাপারে অফিসে বসে কথা বলতে হবে, ফোনে মন্তব্য করা যাবে না। কোথাও ভুল হলে প্রয়োজনে ঠিক করে দেব।উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসএম অনিক চৌধুরী বলেন, তাছলিমা আক্তারের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তে সত্যতা পেলে শাহ আলমের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি