1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টিহীন জাকিমার চোখের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন পলাশের ওসি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০


মো: খায়রুল ইসলাম নরসিংদী প্রতিনিধিঃ বিজয়ের মাসে একদিকে জাতি যেমন আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠেন আবার অনেকেই আছেন এই দিনে বিজয়ের উল্লাস থেকে বঞ্চিত হন। চোখ থাকার পরেও সেই বিজয় উল্লাস তাদের ম্লান করে দেয়। তাদেরই একজন নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার সুবিধা বঞ্চিত বেদে পল্লীর আবদুল আজিজ হাওলাদারের স্ত্রী জাকিমা বেগম (৬০)। দীর্ঘদিন চোখের আলো হারিয়ে চিকিৎসা করাতে না পেরে ঘরের এক কোনে বসেই জীবনের শেষ সময় পার করছেন। অভাব অনটন ও স্বামীর কর্মহীন সংসারে দু’বেলা খাবার আর আট দশটা পরিবারের মতো তাদের কপালে জুটেনা। এমনই একটি অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন পলাশ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ নাসির উদ্দীন। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ছুটে যান সেই বেদে পল্লীতে। চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রদান করলেন আর্থিক সহযোগিতা এবং চোখের অপারেশনের দায়িত্ব নেন তিনি। ওসিকে কাছে পেয়ে জাকিমা বেগমের মুখে হাসি ফুটে উঠে। এবং এই হাসি মাখা মুখে ওসির জন্য প্রাণভরে দোয়া করেন।
পলাশ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ নাসির উদ্দীন জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে চোখে দেখতে পায়না এটি জানার পর কষ্ট লাগলো। কারণ আমরা বাংলাদেশ চেয়েছি অর্থনৈতিক মুক্তির পাশাপাশি শোষণ, বঞ্চনা, কোন লোক না খেয়ে ও বিনা চিকিৎসার মারা যাবেনা। এই বিজয়ের মাসে আমি তার চোখের চিকিৎসার জন্য আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছি। এতে যেন তিনি চোখের চিকিৎসা করে প্রকৃতি ও পৃথিবীর আলো দেখতে পায়। আমি আশা করি অতিসত্বর চোখের চিকিৎসা শেষে তিনি আমাদের মতো এই সুন্দর পৃথিবী নিজের চোখে দেখতে পারবেন।
এ ব্যাপারে অশ্র“ভরা চোখে জাকিমা বেগম পুলিশের এমন মানবিক সাহায্যের হাত বাড়ানো দেখে দুহাত তোলে দোয়া করে বলেন, আমি আবার দেখতে পাবো তা কোন দিন কল্পনাও করিনি।

Facebook Comments
৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি