1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০১:৩৩ অপরাহ্ন

তিতাসে চোর ডাকাতের আতংকে নিয়মিত ঘুমোতে পারছেন না মানুষ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
এস এ ডিউক ভূঁইয়া-তিতাস(কুমিল্লা)থেকেঃ
কুমিল্লার তিতাসে চোর ডাকাতের অাতংকে নিয়মিত ঘুমোতে পারছেন না মানুষ।২৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাত ১১ টার দিকে উপজেলার জগতপুর ইউনিয়নের ভূঁইয়া’র বাজারে শিরো দাসের মেইলের পাশে অপরিচিত ৭-৮ জনের একটি ডাকাত দলকে জনতা দা
ধাওয়া দিলে তখন ডাকাত দল ভুট্টা খেতের ভিতরে ডুকে পরে।আশে পাশে অনেক গুলো ভুট্টা খেত হওয়ায়
সেই সুযোগে খুব কৌশলেই ডাকাত দল পালিয়ে যায় বলে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে।তবে ডাকাতির আতংক কাটেনি এলাকাবাসীর।তাই চোর-ডাকাতদের আতংকে এলাকাবাসী মসজিদের মাইকে মাইকিং করলে আশে পাশের বিভিন্ন গ্রামের মসজিদের মাইকে মাইকিং করা শুরু হলে উপজেলার জগতপুর,
কৈয়ারপাড়,উজিরাকান্দি,ভাটিপাড়া,কানাইনগর
মজিদপুর,মোহনপুর,বালুয়াকান্দি,কাকিয়াখলী,সাতানী,একলারামপুর,সাহাবৃদ্ধি ও আলীরগাঁও সহ আশে পাশের গ্রামের মানুষ গুলো সারা রাত্র জেগে থাকে চোর ডাকাতের আতংকে।তবে তিতাসে এখন চুরি-ডাকাতির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় নিয়মিত ঘুমোতে পারছেন না তিতাসের মানুষ!এহেন একাধিক চুরি ডাকাতির ঘটনাসহ নানা অপরাধ কর্মযজ্ঞের ঘটনায় সরজমিনে অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায় ২১শে ফেব্রুয়ারি রবিবার রাত ২ টার দিকে উপজেলার কলাকান্দি ইউনিয়নের মাছিমপুর উত্তর পাড়ার মৃত দুধ মিয়ার ছেলে মোঃ সিদ্দিকুর রহমান(৭০)এর বিল্ডিংয়ের এস এস গেইটের তালা ভেঙ্গে বিল্ডিংয়ের প্রথম দরজাটি ভেঙ্গে সট প্যান্ট ও মুখোশ পরিত১০-১২ জনের একটি ডাকাত দল বিল্ডিংয়ের ভিতরে ডুকে সিদ্দিকুর রহমানকে (৭০)সহ তার বড় ছেলে মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে মোঃ সুমনকে(২১) ও প্রতিবেশী ইদ্রিস আলীর ছেলে মোঃ শামীমকে(৩০) হাত,পা ও মুখ বেধে বেদম মারধর করে সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রী মোসাম্মৎ পিয়ারা বেগম(৬০) এর গলা থেকে দেড় ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও ১ ভরি ওজনের কানের দুল,তার ছেলে জামাল হোসেনের স্ত্রী মোসাম্মৎ আমেনা আক্তার(২৫)এর গলা থেকে ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও আট আনি ওজনের কানের দুল ও সুকেসের তালা ভেঙ্গে ২ ভরি ওজনের ৪ টি স্বর্ণের আংটি,৩০ টি কাপর যার মূল্য-২০ হাজার টাকা,৬ টি বিদেশী কম্বল যার মূল্য-২০ হাজার টাকা,
৩ টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-৭০ হাজার টাকা,১টি ডিএসেলার ক্যামেরা যার মূল্য-৮০ হাজার টাকা,
১ টি বিদেশী ল্যাপটপ যার মূল্য-৫০ হাজার টাকা,নগদ ৫০ হাজার টাকা,সিদ্দিকুর রহমানের নাতনী আমেনা(১২) ও জাইফা(৩)দের গলা থেকে ২ ভরি ওজনের রূপার দুইটি চেইন, তাঁর ছেলের বউ মোসাম্মৎ আমেনা আক্তার এর বড় বোন শিল্পী আক্তার(৩৮)এর গলা থেকে ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও আট আনি ওজনের কানের কানের জিনিস লুট করে নিয়ে যায় সট প্যান্ট ও মুখোর পরিত ১০-১২ জনের একটি ডাকাত দল বলে জানায় সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে মোঃ আলাউদ্দিন।
১৪ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাত ৯ টার দিকে বলরামপুর ইউনিয়নের উলুকান্দি গ্রামের মৃত সুবল সরকারের ছেলে সুমন সরকার (৩৫)এর গোয়ালঘর থেকে কালো রংয়ের একটি ৭ মাসের গাভীন গরু চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবেশি আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী রিনা বেগম টের পেয়ে টস লাইট মেরে কালো রংয়ের গরুটি নিয়ে যেতে দেখে ফেললে তখন চোর গরুটি ফেলে নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য পালিয়ে যায় বলে জানায় গরুর মালিক সুমনের মা মরিয়ম বেগম।একই রাত ৩ টার দিকে কড়িকান্দি(সদর) ইউনিয়নের বন্দরামপুর গ্রামের মৃত আব্দু খন্দকারের ছেলে হাজিব খন্দকার (৩৫) এর দু’চালা ঘরের পূর্ব দিকে দু’টি সিদ কেটে দুচালা ঘরে ডুকে ১টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-১২ হাজার টাকা,নগদ ৫ হাজার ৫’শ টাকা ও ইসলামী ব্যাংক গৌরীপুর শাখার একটি চেক বই চুরি করে নিয়ে যায় বলে জানায় হাজিব খন্দকারের স্ত্রী ফাতেমা।
একই রাতে একই বাড়ীর মৃত মাহফুজ খন্দকারের ছেলে আবুল কাসেম (৭০) পায়খানায় গেলে  এসুযোগে ঘরে চোর ডুকে ১টি মোবাইল ফোন,যার মূল্য-১ হাজার ৫শ’ টাকা ও গায়ের ১ টি বিদেশী চাদর যার মূল্য-৫ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় আবুল কাসেম।
১৪ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাত আড়াই টার দিকে সাতানী ইউনিয়নের উত্তর আকালিয়ার চকের বাড়ীর মৃত রশিদের ছেলে মজিবুর রহমান(৫০)এর ঘরের দরজা ভেঙ্গে ১২-১৩ জনের একটি ডাকাত দল মজিবুর রহমানকেসহ তার স্ত্রী হাসনা বেগমকে(৪৫) তার মেয়ে মরিয়ম বেগমকে(২৫) তার স্বামী ইকবাল হোসেনকে(৩৫) হাত-পা ও মুখ বেধে বেদম মারধর করে নগদ-৫০’হাজার টাকা,সাড়ে ৪ ভড়ি স্বর্ণ ও ৩ টি মোবাইলফোন যার মূল্য প্রায় ২০’হাজার টাকা নিয়ে গেছে বলে জানায় মুজিবুর রহমান ।
১৩ ফেব্রুয়ারি শনিবার রাত ২ টার দিকে মজিদপুর ইউনিয়নের মৌটুপী গ্রামের মৃত আজিজ বেপারীর ছেলে সৌদি প্রবাসী মোশারফ বেপারীর  চারচালা ঘরের দরজা লোহার কাউয়াল দিয়ে খুলে সট প্যান্ট ও মুখোশ পরিত ১৫-১৬ জনের একটি ডাকাত দল ঘরে ডুকে প্রবাসী মোশারফ এর মেজ বোন আমিরুনকে(৩৬) হাত,পা ও মুখ বেধে গলা থেকে আট আনি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও কান থেকে ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের জিনিস,তাঁর স্ত্রী রানুকে(২৬)গলায় ছুরি ধরে মারধর করে সাত আনি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও পাঁচ আনি ওজনের কানের জিনিস,তার মা মানোয়ারাকে(৭০)বেধে গলা থেকে ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও কানের জিনিস,৫ টি মোবাইল ফোন যার মূল্য -৪১ হাজার ২’শ টাকা,চার্জ লাইট ১টি যার মূল্য-৩ হাজার টাকা,২টি বিদেশী কম্বল যার মূল্য-১৪ হাজার টাকা,৭ ভরি রূপা ও নগদ ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা নিয়ে গেছে বলে জানায় প্রবাসী মোশারফের বোন সুমি আক্তারের জামাই মোঃ বাদল।এর আগেও আরো দুইবার প্রবাসী মোশারফ ব্যাপারীর ঘরে ডাকাতি হয়েছে বলে জানায় তিনি। এর সাপ্তাহ খানের আগে একটি ডাকাত দল মৌটুপী গ্রামের মৃত হজরত আলীর ছেলে সৌদি প্রবাসী মোঃ সেলিম মিয়ার বিল্ডিংয়ের তালা ভেঙ্গে বিল্ডিংয়ের ভিতরে ডুকে আলমারি ভাংচুর করে তন্ন তন্ন করে স্বর্ণ গহেনা খোঁজে না পেয়ে নগদ-১ হাজার ৫’শ টাকা নিয়ে গেছে বলে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে।
১৩ ফেব্রুয়ারি শনিবার গভীর রাতে কড়িকান্দি(সদর) ইউনিয়নের উত্তর আলীরগাঁও গ্রামে ডাকাত দল হানা দিলে গ্রামবাসী টের পেয়ে মসজিদের মাইকে মাইকিং করলে ডাকাত দল পালিয়ে যায় বলে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে।
১২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাত ২ টার দিকে সট প্যান্ট ও মুখোশ পরিত ৮-৯ জনের একটি ডাকাত দল সাতানী ইউনিয়নের দ্বিতীয় গোবিন্দপুর চকের বাড়ীর মোঃ খলিলুর রহমান(৬০)এর ছেলে সহদোর ভাই মোঃ ওমর ফারুক(৩০) ও মোঃ মাহবুবুর রহমান(২০)দের  দু’টি দুচালা  ঘরের দরজায় লাথি মেরে দরজা ভেঙ্গে নগদ টাকাসহ মোবাইল ফোন ও স্বর্ণালঙ্কার লুটে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায়  সটপ্যান্ট ও মুখোশ পরিত ৮-৯ জনের একটি ডাকাত দল সাতানী ইউনিয়নের দ্বিতীয় গোবিন্দপুর চকের বাড়ীর মৃত আহম্মদ পাঠানের ছেলে মোঃ খলিলুর রহমানকে(৬০) মারধর করলে তার সূর চিৎকারে বাবাকে বাঁচাতে দুচালা ঘরের অন্য রোম থেকে মাহবুবুর রহমান এগিয়ে আসলে তখন ডাকাত দল  ক্ষিপ্ত হয়ে খুলিলুর রহমান ও তার ছেলে মাহবুর রহমানের হাত,পা ও মুখ বেধে বেদম পিটিয়ে খলিলুর রহমানের স্ত্রী নাজমা(৪৫)এর দুই গালে দু’টি থাপ্পড় মেরে কান থেকে পাচ আনি ওজনের স্বর্ণের জিনিস ও  ভাতের আলমারির তালা ভেঙ্গে ১ ভরি ওজনের রূপা,২টি টাংয়ের তালা ভেঙ্গে তার মেয়ে আলো আক্তার (১৯) এর ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও পাঁচ আনি ওজনের কানের জাপটা,নগদ-৪০ হাজার টাকা,৩ টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-১৩ হাজার ২’শ টাকা,তার ছেলে হাবিবুর রহমানের রেখ থেকে নগদ-২০ হাজার টাকা ও মানি ব্যাগ থেকে ৫ হাজার টাকা,খলিলুর রহমানের সাটের পকেট থেকে ৭’শ টাকা এবং তার বড় ছেলে মোঃ ওমর ফারুক (৩০)এর দু’চালা ঘরের দরজায় লাথি মেরে দুচালা ঘরের দরজা ভেঙ্গে ডাকাত দল তার ঘরে ডুকে সুকেসে রাখা চার আনি ওজনের স্বর্ণের আংটি, ৩ টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-৪০ হাজার টাকা,১টি বিদেশী মসলার মেশিন যার মূল্য-৩ হাজার টাকা,মাটির একটি ব্যাংক ভেঙ্গে প্রায় ১০ হাজার টাকা ও মানি ব্যাগ থেকে ৭ হাজার টাকা ডাকাতি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় খলিলুর রহমানের স্ত্রী নাজমা বেগম।
১০ ফেব্রুয়ারি বুধবার দিবাগত রাতে ভিটিকান্দি ইউনিয়নের রতনপুরের হানিফ মিয়ার ঘর থেকে নগদ টাকাসহ অন্যান্য দামী জিনিস নিয়ে যায়। ঘরের লোকজন টের পেয়ে চিৎকার করলে ডাকাত দল হানিফ মিয়ার বউকে কুপিয়ে আহত করে।পরে মসজিদের মাইকে মাইকিং করলে ডাকাতদল মাইক্রো নিয়ে পালিয়ে যায়।
 ৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার জগতপুর ইউনিয়নের প্রথম দশানীপাড়ার দু’টি বাড়ীতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায়, রাত ২ টার দিকে প্রথম দশানী পাড়ার আবুল কাসেমের বিল্ডিং ও দুচালা ঘরের তালা ভেঙ্গে নগদ টাকা,স্বর্ণ অলংকারসহ ৫ টি  মোবাইল সেট নিয়ে যায় মুখোশ পরিত ১০-১২ জনের একটি ডাকাত দল। মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে আবুল কাসেমকে (৬০) পিঠে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে ও তার স্ত্রী শাহিনা বেগমকে(৪৫)গলায় ছুরি ধরে রেখে মারধর করে বিল্ডিং ও দুচালা ঘর থেকে নগদ টাকা,স্বর্ণ অলংকারসহ ৫ টি মোবাইল সেট নিয়ে  চলে যায় মুখোশ পরিত ১০-১২ জনের ডাকাত দল।
গুরুতর আহত আবুল কাসেমকে বুধবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।তার পিটে ছয়টি সেলাই করা হয়েছে।
আহত আবুল কাসেমের মেয়ে রোজিনা জানায় ১০-১২ জনের মুখোশ পরিত ডাকাত দল বিল্ডিং ও দুচালা ঘরের তালা ভেঙ্গে বাবাকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে আমার মায়ের গলায় ছুরি ধরে হাতে ও পিটে লাঠি দিয়ে মারধর করে মায়ের গলা থেকে ১ ভরি ওজের স্বর্ণের  চেইন ও আট আনি ওজনের কানের দুল,বড় ভাই সোহেলের স্ত্রী কুহিনূরকে মারধর করে তার গলা থেকে ১ ভরি  ওজনের স্বর্ণের চেইন ও আট আনি ওজনের কানের জিনিস,মেজ ভাই জুয়েলের স্ত্রী জুমির গলা থেকে সাত আনি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও পাঁচ আনি ওজনের কানের জিনিস,বিল্ডিং রোমের টেবিলের উপর রাখা ব্যাগ থেকে দেড় ভরি ওজনের ৩ টি স্বর্ণের আংটি,নগদ-২ হাজার ৫’শ টাকা ও ৫ টি মোবাইল ফোন ১টি আইফোন যার মূল্য-৭০ হাজার টাকা, দু’টি হাওয়াইফোন,যার মূল্য-৭৩ হাজার টাকা,স্যামসাং মোবাইল ফোন,যার মূল্য-১৬ হাজার টাকা, নকেয়া মোবাইল ফোন যার মূল্য-৪ হাজার টাকা নিয়ে যায়।
এদিকে একই রাতে একই পাড়ার মৃত লাল মিয়ার ছেলে জহর মিয়া (৬০) বিল্ডিং ও দু’চালা ঘরের তালা ভেঙ্গে তার মুখ হাত ও পা বেঁধে তাঁর স্ত্রী বানু বেগমের গলা থেকে ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও ১ ভরি ওজনের কানের জিনিস,২ টি মোবাইল ফোন,১টি স্যামসাং যার মূল্য-২০’হাজার টাকা, ১টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-৮ হাজার টাকা, চার্জলাইট ২টি যার মূল্য-৮ হাজার টাকা,বিল্ডিং থেকে নগদ-৩০’হাজার টাকা ও দু’চালা ঘর থেকে প্লাস্টিকের ব্যাংক কেটে ২০ হাজার টাকা ও বিদেশী মসলার মেশিন যার মূল্য- ৩ হাজার টাকা নিয়ে গেছে  বলে জানায় জহর মিয়ার ছেলের বউ সারমিন।
 ৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বাতাকান্দি সরকার বাড়ীর মৃত দেলোয়ার হোসেন সরকারের ছেলে মেসার্স শাহ আমানত ট্রেডার্সের প্রোঃ মোঃ রুবেল সরকারের বাতাকান্দি বাজারের চাউলের গোডাউনের তালা ভেঙ্গে ৪৪ বস্তা চাউল নিয়ে গেছে ডাকাত দল। যার মূল্যে আনুমানিক ১ লক্ষ টাকা বলে জানায় মেসার্স শাহ আমানত ট্রেডার্সের প্রোঃ মোঃ রুবেল সরকার।
৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাত দেড় টার দিকে মজিদপুর ইউনিয়নের কাখিয়াখালী গ্রামের  মৃত সোলেমানের ছেলে মোঃ গিয়াস উদ্দিন (৬০) এর ঘরের দরজা লোহার কাউয়াল দিয়ে খুলে সটপ্যান্ট ও মুখোশ পরিত ১০-১২ জনের একটি ডাকাত দল তার ঘরে ডুকে তার মাথায় ও ডান হাতে কুপিয়ে সুকেসের  ড্রয়ার ভেঙ্গে নগদ-৩০ হাজার টাকা,৩ আনি ওজনের স্বর্ণের জিনিস,৩ ভরি রূপাসহ তাঁর মা অজুফা খাতুনকে(৮০)মুখে চাপ দিয়ে ধরে রেখে সাত আনি ওজনের স্বর্ণের জিনিস কান থেকে খুলে নিয়ে যায় এবং ১ টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-১ হাজার ২’শ টাকা, ২টি টসলাইট যার মূল্য-১ হাজার টাকা নিয়ে যায় বলে জানায় তার মেয়ে শিরিনা আক্তার।
৭ ফেব্রুয়ারি রবিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে কড়িকান্দি(সদর) ইউনিয়নের চর রাজাপুর বেপারী বাড়িতে দেশীয় অস্ত্রের মুখে ১২-১৫ জনের একটি ডাকাত দল ঐ বাড়িতে অস্ত্রের মুখে সাইফুল ইসলামের স্ত্রী গৃহবধূ রোজিনাকে গণধর্ষণের হুমকি দিয়ে প্রতিটি কক্ষের তালা ভেঙ্গে প্রায় ১৭ লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে যায় বলে জানায় সাইফুল ইসলাম।
৫ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাত ৩ টার দিকে জগতপুর ইউনিয়নের কৈয়ারপাড় গ্রামের মৃত তজমুদ্দিন হাজীর ছেলে আব্দুল কাদির(৯০) এর বিল্ডিংয়ের দরজা লোহার কাউয়াল দিয়ে খুলে ১০-১২ জনের একটি ডাকাত দল বিল্ডিংয়ের ভিতরে ডুকে রামদা দিয়ে আব্দুল কাদিরের বাম হাতের ডেনায় আঘাত করলে সে আঘাতের যন্ত্রনায় সূর চিৎকার করলে তার বড় ছেলে মোঃ খোকনের স্ত্রী মোসাম্মৎ পারুল বেগম তার শশুরকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ডাকাত দল তার গলায় ছুরি ধরে রেখে তাঁকে বেদম মারধর করে তার সূর চিৎকার শুনে পারুল বেগমকে বাঁচাতে তার মেয়ে সাকিবা আক্তার এগিয়ে আসলে তখন ডাকাত দল ক্ষিপ্ত হয়ে পারুল বেগমকে ও তার মেয়ে সাকিবা আক্তারকে এলোপাতারী ভাবে কুপিয়ে গুরুতর ভাবে আহত করে এবং আব্দুল কাদিরের ছোট ছেলে মোঃ স্বপনের স্ত্রী মোসাম্মৎ রাহিমা বেগমকে(২০) পিটিয়ে আহত করে তার শশুর আব্দুল কাদিরের স্ত্রী সালেহা খাতুনকে(৫০)গলায় ছুরি ধরে আট আনি ওজের স্বর্ণের চেইন ও ছয় আনি ওজনের কানের জিনিস,১ভরি ওজনের রূপার চেইন ও আলমারি খুলে নগদ-১ লক্ষ টাকা,২টি মোবাইল ফোন যার মল্য-৮০ হাজার টাকা,২টি বিদেশী চার্জ লাইট যার মূল্য-৩ হাজার টাকা ডাকাতি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় আব্দুল কাদির।এদিকে গুরুতর আহত পারুল বেগম ও তার মেয়ে সাকিবা আক্তারের অবস্থা আসংকা জনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি হাসপাতালে তাদেরকে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে বলে জানায় তার শশুর আব্দুল কাদির।
এদিকে একই রাতে উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের উলুকান্দি গ্রামের মৃত মুতি ব্যাপারীর ছেলে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ আলাউদ্দিন এর বাড়ীতে চোর ডুকে তার মোটর সাইকেলটি চুরি করে নিয়ে গেছে বলে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে।
১১ জানুয়ারি রবিবার দিবাগত রাত দেড় টার দিকে  উপজেলার কড়িকান্দি(সদর) ইউনিয়নের আলীরগাঁও গ্রামের তালেব হোসেন এর ছেলে মোঃ এলাহি মিয়া(৫০) এর বিল্ডিংয়ের ছাদের উপর দিয়ে ২৫-৩০ জনের একটি সট প্যান্ট ও মাক্স পরিত ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্র রামদা,বড় ছুরি,লোহার কাউয়াল ও লোহার শাবাল নিয়ে বিল্ডিংয়ের ভিতরে ডুকে কাউয়াল দিয়ে বিল্ডিংয়ের প্রথম দরজাটি খুলে বিল্ডিংয়ের ভিতরে ডুকে এলাহি মিয়ার হাত ও পা বেধে তার গালে চর থাপ্পড় মারে এবং বড় ছেলে মোঃ ফিরোজ মিয়ার স্ত্রী মোসাম্মৎ তানহা আক্তার(২২) এর গালে চর থাপ্পড় মেরে ৪ ভরি স্বর্ণ,১ টি মোবাইল ফোন যার মূল্য-৩০হাজার টাকা,৭ টি বিদেশী কম্বল যার মূল্য-১৪ হাজার টাকা,১টি লোহার দাউ ও নগদ-৫০ হাজার টাকা ডাকাতি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় মোঃ এলাহি মিয়া।এদিকে আইনের লোক পরিচয় দিয়ে একই রাতে একই গ্রামের মৃত মনু মিয়া ব্যাপারীর ছেলে মোঃ বাবুল মিয়া(৫৫) এর চারচালা ঘরের দরজা খুলতে বললে, তিনি বলেন আপনারা যদি আইনের লোক হয়ে থাকেন। তাহলে সকালে আইসেন তখন তার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে   সট প্যান্ট ও মাক্স পরিত ২৫-৩০ জনের একটি ডাকাত দল তার চারচালা ঘরের দরজাটি ভেঙ্গে ঘরের ভিতরে ডুকে বাবুল মিয়ার দুই হাত পিছমোড়া বাধ দিয়ে তাকে কয়েকটি কিলঘুষি মারলে তার স্ত্রী বেবী বেগম(৪০)বাধা দিলে ডাকাত দল বেবী বেগমের নাকে ও মুখে এলোপাতারী ভাবে কিলঘুষি মারলে তার নাক দিয়ে রক্ত বের হয়ে আসে তার সূর চিৎকারে  ছেলে মোঃ লিটন মিয়ার স্ত্রী মোসাম্মৎ রোমিনা আক্তার(২০) শাশুড়িকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তখন ডাকাত দল তার দুই গালে দু’টি থাপ্পড় দিয়ে তার গলা থেকে স্বর্ণের চেইন,কানের জিনিস,তার শাশুড়ি বেবী বেগমের গলা  থেকে স্বর্ণের চেইন,কানের জিনিস ও স্টীলের আলমারি ভেঙ্গে স্বর্ণ ও  নগদ- ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকাসহ মোট ৮ ভরি  স্বর্ণ ডাকাতি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় বাবুল মিয়ার স্ত্রী বেবী বেগম।
২৩ জানুয়ারি শনিবার রাতের কোনো এক প্রহরে উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার মাসুম এর দক্ষিণ আকালিয়ার বাড়ীতে চোর ডুকে তার মোটর সাইকেলটি চুরি করে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। যার মূল্য ৬৫ হাজার টাকা বলে জানায় মোটর সাইকেলটির মালিক গোলাম সারোয়ার মাসুম।
এর আগেও তিতাস উপজেলার জগতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মো.দেলোয়ার হোসেন এর ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি প্রকাশ্য দিবালোকে চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে ৬ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুরে উপজেলার বাতাকান্দি মুরগী বাজার মোবারক এর বাড়ির সামনে থেকে।মোটর সাইকেলের নাম ডিসকাভার-১২৫ সিসি যাহার রেজিঃ নং ঢাকা মেট্রো হ-২৬-৮৮৪৫, ইন্জিং নং JZZWGL- ৪৫৯৮৪, চেসিস নং MD2A15B Z2GWL – ৯২৭৭৯। দুপুর আনুমানিক ২ঃ৩০ মিনিটে বাতাকান্দি মুরগী বাজারে মোটর সাইকেলটি রেখে মোবারক এর বাসায় খাবার খাওয়ার জন্য যায় দেলোয়ার।পরে ফিরে এসে দেখে রেখে যাওয়া মোটর সাইকেলটি নাই। সম্ভাব্য সকল জায়গায় খোজাখুঁজি করার পরও কোন সন্ধান মেলেনি মোটরসাই কেলটির ।যার মূল্য-১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা বলে জানায় মোটর সাইকলের মলিক জনগপুর ইউনিয়নের যুবলীলীগের সভাপতি মোঃ দেলোয়ার।
২৯ শে ডিসেম্বর মঙ্গলবার গভীর রাতে উপজেলার মাছিমপুর বাজারের মিতালী ডিজিটাল স্টুডিও এন্ড ভিডিও দোকানের সাটার কেটে দোকানের ভিতরে চোর ডুকে ২ টি ক্যামেরা,১টি মোবাইল ফোন ও নগদ-২৪ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় মিতালী ডিজিটাল স্টুডিও এন্ড ভিডিও দোকানের মালিক তাপস রায়।
এছাড়া মাছিমপুর বাজারের আরিফা স্টোরে রাত ২ টায় চোর ডুকে ২’লক্ষ-৫০ হাজার টাকার মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় আরিফা স্টোরের প্রোঃ মোঃ রিপন মিয়া।একই বাজারে রাতের কোনো এক প্রহরে কাজী রবিউল খান টেলিকমের সাটারের তালা কেটে চোর ডুকে নগদ-১ লক্ষ টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় কাজী রবিউল খান টেলিকমের প্রোঃ কাজী রবিউল আওয়াল খান।
একই রাতে মাছিমপুর বাজারের ত্রীনার্থ স্টোরের সাটারের তালা কেটে চোর ডুকে নগদ-২০ হাজার টাকা ও ৭ হাজার টাকা মূল্যের একটি হাত ঘরি চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় ত্রীনার্থ স্টোরের প্রোঃ বিমল দেব নার্থ।
এছাড়া মাছিনপুর গ্রামের সুনিল মিস্ত্রীর ছেলে বিশিষ্ট ফার্নিচার ব্যবসায়ী সঞ্জয় চন্দ্র দাস এর ভাড়ীতে রাতের কোনো এক প্রহরে চুর ডুকে তার লাল রংয়ের ডিসকভার মোটর সাইকেল টি চুরে করে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যার নম্বর কুমিল্লা ২১৩৭১০১ যার রেজিস্ট্রেশনসহ মূল্য ১ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা বলে জানায় মোটরসাইকেলের মালিক সঞ্জয় চন্দ্র দাস।
এদিকে একই গ্রামের মোঃ মোস্তাক মিয়ার ছেলে মোঃ তারেক মিয়ার বাড়ীতে রাতের কোনো এক প্রহরে চুর ডুকে তার (ইয়ামা আর ১৫ বি-২) মোটরসাইকেলটি চুর করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।যার মূল্য ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বলে মোটরসাইকেল মালিক তারেক মিয়া জানায়।
এর আগেও মাছিমপুর বাজারের দিনদুপুরে আকাশ স্টোরের চালের টিন কেটে চোর ডুকে নগদ-৭০ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানায় আকাশ স্টোরের প্রোঃ নুর মোহাম্মদ।
এছাড়া কড়িকান্দি বাজারে শুক্রবার জম্মার নামাজের সময় ৩ টি দোকান থেকে ৭ লক্ষ টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এর আগেও রাতের কোনো এক প্রহরে কড়িকান্দি বাজারের ভূঁইয়া ইলেকট্রনিকের দোকানে ডাকাত দল ডুকে ৭ টি টিভি,২টি ফ্রিজ,১০ টি ফ্যানসহ দোকান থেকে ইলেকট্রনিকের বিভিন্ন মালামাল লুটে নিয়ে যায়  বলে জানায় কড়িকান্দি(সদর)ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ভূঁইয়া ইলেকট্রনিকের প্রোঃ মোঃ ছাইদুর রহমান ভূঁইয়া।
 এর আগে তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের পাঙ্গাশিয়া গ্রামের ডাঃ হাসেম মিয়ার ছেলে চট্টগ্রামের বিশিষ্ট কাপর ব্যবসায়ী মোঃ বাবুল মিয়ার বাড়ীতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।মুখোশ পরিত  ২০-২৫ জনের একটি ডাকাত দল বৃহস্পতিবার  রাত ২টার দিকে বলরামপুর ইউনিয়নের পাঙ্গাশিয়া গ্রামের ডাঃ হাসেম মিয়ার ছেলে চট্টগ্রামে বিশিষ্ট কাপর ব্যবসায়ী মোঃ বাবুল মিয়ার বিল্ডিংয়ের কলাপসিবল গেইটের তালা ভেঙ্গে বিল্ডিংয়ের ভিতরে ডুকে ৮ জনকে হাত ও পা বেধে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৬ টি রোমের স্টীলের আলমারি ও ওয়ার ড্রব ভেঙ্গে নগদ১৫ ভরি ওজনের বিভিন্ন স্বর্ণ গহেনা, ৫ ভরি ওজনের ডাইমন্ড ও নগদ- ৭ লক্ষ টাকাসহ প্রায় ২০ লক্ষ টাকা লুটে নিয়ে গেছে বলে জানায় বাবুল মিয়ার বড় ভাই ডাঃ মহসীন।
এছাড়া তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের
উলুকান্দি গ্রামের মোঃ মঙ্গল  মুন্সীর বাড়ীতে রাতের কোনো এক প্রহরে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ডাকাত দল মঙ্গল মুন্সীরর  ছেলে মোঃ রিপন মুন্সীর বিল্ডিংয়ের গেইটের তালা ভেঙ্গে নগর টাকা, স্বর্ণ গহেনা,মোবাইল ফোনসহ আরো অন্যান্য মালামাল লুট করে নিয়ে যায় বলে জানা গেছে।একই সময় তার ছোট ছেলে মোঃ বিল্লাল হোসেন এর দুচালা ঘরের দরজা ভেঙ্গে ঘরের ভিতরে ডাকাত ডুকে নগদ টাকা,স্বর্ণ গহেনা ও মোবাইল ফোনসহ অন্যান্য মালামাল লুটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভুক্তভোগী পরিবারের কাছ থেকে।
একই কায়দায় তিতাসের বিভিন্ন গ্রামে আরো কয়েকটি ডাকাতির ঘটনা ঘঠেছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অভিযোগ উঠেছে তিতাস উপজেলায় প্রতিদিনই ঘঠছে চুরি-ডাকাতিসহ নানা অপরাধ মূলক কর্মযজ্ঞের ঘটনা।এহেন একাধিক চুরি ডাকাতির ঘটনায় যেনো মগের মুল্লুকে পরিনত হয়েছে তিতাস।এই মাগের মুল্লুকে বসবাস করছে তিতাসের মানুষ! এহেন একাধিক চুরি ডাকাতি মূলক নানা অপরাধ কর্মযজ্ঞের ঘটনায় কারোই যেনো নেই কোনো মাথা ব্যথা ও করোই যেনো কিছু করার  নেই?চরম অসহায়ত্বে মধ্যে জীবনযাপন করছে তিতাসে মানুষ। এদিকে একাধিক চুরি-ডাকাতি মূলক নানা অপরাধ কর্মযজ্ঞের ঘটনায় তিতাস থানা পুলিশের চরম আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়েছে বলে জানায় এলাকার সুশীল সমাজ।
একাধিক চুরি ডাকাতির বিষয়ে তিতাস থানার ওসি(তদন্ত) শহিদুল ইসলাম বলেন,তিতাসের ৯টি ইউনিয়নে ওয়ার্ড ভিত্তিক মাদক,চোর ডাকাত প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং আমরা কোনো পাটিকে আকাম করতে দিবো না।স্থানীয় লোকজনকে দিয়ে পাহারার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
তিতাসে চোর ডাকাতের আতংকে নিয়মিত ঘুমোতে পারছেন না মানুষ

তিতাসে চোর ডাকাতের আতংকে নিয়মিত ঘুমোতে পারছেন না মানুষ

Facebook Comments
৩২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি