1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন

উজানে নদীতে বাঁধ নির্মাণে বাংলাদেশের ক্ষতি

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩

দৈনিক শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট:  বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে জনবহুল নদী অববাহিকা অঞ্চলটি গড়ে উঠেছে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীর সমন্বয়ে। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটান ও চীনের এক লাখ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে গড়েছে অববাহিকা অঞ্চলটি। এখানে বসবাস করছে ১৭ কোটিরও বেশিসংখ্যক মানুষ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামীতে এ অঞ্চলে মৌসুমি বৃষ্টিপাত ও পলিপ্রবাহ বাড়ার পূর্বাভাস রয়েছে। কিন্তু প্রত্যক্ষ মনুষ্যসৃষ্ট কারণে নদীগুলোর পানি ও পলিপ্রবাহ এর চেয়েও অনেক বেশি মাত্রায় কমবে বলে ব্রিটিশ, মার্কিন ও বাংলাদেশী বিশেষজ্ঞদের এক যৌথ গবেষণায় উঠে এসেছে। ‘জিওমরফিক চেঞ্জ ইন দ্য গ্যাঞ্জেস-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা ডেল্টা’ শীর্ষক ওই গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, উজানে একের পর এক বাঁধ নির্মাণ ও আন্তঃনদীসংযোগ তৈরির মাধ্যমে পানি প্রত্যাহারের কারণে চলতি শতকের শেষে জিবিএম অববাহিকার নদীগুলোয় পলিপ্রবাহ হ্রাস পেতে পারে ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত।

বর্তমানে জিবিএম অববাহিকার দেশগুলোয় পরিকল্পনার অধীন বাঁধের সংখ্যা ৪১৪। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নির্মাণের কথা রয়েছে নেপালে—২৮৫টি। এছাড়া ভারতে ১০৮টি, ভুটানে ১২, চীনে আট ও বাংলাদেশে একটি বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। গবেষণায় পরিকল্পনাধীন এসব বাঁধের সবগুলোই নির্মাণ হবে ধরে নিয়ে পলিপ্রবাহ হ্রাসের মাত্রা হিসাব করা হয়েছে। গবেষকদের হিসাব অনুযায়ী, পরিকল্পনাধীন বাঁধগুলো নির্মাণ শেষে আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট ও প্রভাবকের ভিন্নতা বিবেচনায় বার্ষিক পলিপ্রবাহ হ্রাসের পরিমাণ দাঁড়াতে পারে কমপক্ষে ৭ কোটি ৯২ থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ টন। অন্যসব প্রভাবক অপরিবর্তিত থাকবে ধরে নিলে বার্ষিক পলিপ্রবাহ হ্রাসের পরিমাণ হবে প্রায় ৬৭ কোটি টন।

Facebook Comments
৫ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি