1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের দুর্নীতির তদন্তে রাজশাহী অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার

সেলিম রেজা সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
সেলিম রেজা সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত অর্থ বছর সময়ে নির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্ত শুরু হয়েছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে, এই তদন্ত করেন রাজশাহী অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) ড. মোঃ আব্দুল মান্নান।শনিবার (১০ জুলাই) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আশ্রয়ণ প্রকল্পে নির্মিত ঘরগুলো পরিদর্শন করেন তিনি,সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশে নড়েচড়ে বসেছেন প্রশাসন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের কার্যক্রমে প্রথম পর্যায়ে ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ‘জমি আছে ঘর নাই’ প্রকল্পের আওতায় কাজিপুরে মোট ২১৭টি ঘর নির্মাণ করা হয়। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম নিজেই এই নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেন,পরবর্তীতে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ২ ধাপে ১৭টি ও ১৯ টি এবং ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ৩৭টি ঘর নির্মাণ করেন বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ হাসান সিদ্দিকী। প্রতিটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ ছিল ১লক্ষ টাকা,এর মধ্যে ২১৭টি ঘর নির্মাণ নিয়ে সেই সময়ের ইউএনও শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, বেশ কিছু ঘরের নির্মাণ কাজ অসম্পূর্ণ রাখা হয়েছিল। ৮টি ঘর তিনি নির্মাণই করেননি। কিন্তু নির্মাণ বরাদ্দের প্রয়োজনীয় অর্থ উঠিয়ে নেন ইউএনও শফিকুল ইসলাম। অথচ ঘর নির্মাণের জন্য নিয়োগকৃত কাঠ মিস্ত্রি, রড, সিমেণ্ট, ইট সরবরাহকারীদের পাওনা বাবদ ৩৫ লক্ষ টাকা পরিশোধ না করেই ওই ইউএনও কাজিপুর থেকে চলে যান।সম্প্রতি আবারও আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘর নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ ওঠে, এরই মধ্যে গত ৪ জুলাই কাজিপুরের তৎকালিন ইউএনও (বর্তমান উপসচিব) শফিকুল ইসলামকে ওএসডি করা হয়।প্রকল্প পরিদর্শন শেষে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ আব্দুল মান্নান জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই প্রকল্পের খোঁজ খবর নেন, ঘুরে ঘুরে সব ঘরই দেখেছি এবং নথিপত্রও সংগ্রহ করেছি। সব দেখে রিপোর্ট দেব,
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোবারক হোসেন, কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ হাসান সিদ্দিকী, কাজিপুর উপজেলা চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা একেএম শাহা আলম মোল্লা।
Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি