সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখা’ তুলে ধরল বিএনপি। আজ সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ রূপরেখা তুলে ধরা হয়। এর আগে ঢাকাসহ আট বিভাগেই গণসমাবেশ করে বিএনপি। সর্বশেষ ১০
রেদোয়ান হাসান, (সাভার) ঢাকা জেলা প্রতিনিধি: :বাংলাদেশের অনেক সমৃদ্ধি হয়েছে অনেক উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু তারপরেও রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশ এখনো বিপদের মধ্যেই পরে আছে বলে মন্তব্য করেছেন জাসদ সভাপতি ও সাবেক
আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, বিএনপি যে ১০ দফা প্রস্তাব দিয়েছে, তাতে নতুন কিছু নেই। ১০ বছর ধরেই এসব দাবিদাওয়া নিয়ে তারা আন্দোলন করছে। ২০১৩ ও ২০১৪ সালেও তারা শক্তি দেখিয়ে
বাংলাদেশে বিরোধী দল বিএনপি গত দু’মাস ধরে বিভাগীয় শহরগুলোতে সমাবেশের কর্মসূচি শেষ করে দৃশ্যত তাদের আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ সমমনা দলগুলোকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনে প্রবেশ করেছে। লন্ডনে থেকেই এসব কিছুর
রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আজ শনিবার অনুষ্ঠিত ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশে ১০ দফা দাবি তুলে ধরেছে বিএনপি। আজ সমাবেশের শেষ দিকে এসব দাবি তুলে ধরা হয়। বিএনপির ১০ দফা দাবিতে যা যা
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, দশই ডিসেম্বরের সমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগের অবস্থানের পেছনে রাজনৈতিক অনেক হিসাবনিকাশ রয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে যখন আওয়ামী লীগ আন্দোলন শুরু করেছিল, তখন ঢাকায় জাতীয়
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে চলমান গণসমাবেশ কর্মসূচীর সম্পর্কে এক কথায় বলেন, ‘অভূতপূর্ব জনসমর্থন এবং আমাদের নেতাকর্মীদেরই শুধু সাহস বাড়েনি সাধারণ জনগণেরও সাহস বেড়ে
বিদেশিদের কাছে নালিশ করে করে বিএনপি এখন বাংলাদেশ নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে। বিদেশিদের কাছে নালিশ করে কোনো লাভ নেই। খালেদা জিয়া বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক নাকি পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ বোঝে
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, মূলত ঢাকার সমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সূত্রপাত হয় বিএনপির মধ্যম সারির কয়েকজন নেতার বক্তব্যের রেশ ধরে। গত ৮ অক্টোবর রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এক আলোচনা সভায় ঢাকা মহানগর উত্তর
সরকারের ‘ভুলত্রুটি’ নিয়ে বছরখানেক ধরে জি এম কাদেরের বক্তব্য এবং তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান আলোচনায় এনেছিল জাতীয় পার্টিকে (জাপা)। সম্প্রতি সিদ্ধান্ত গ্রহণে জি এম কাদেরের ওপর আদালতের এক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা হঠাৎ