1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ইসির নির্দেশনা মেনে ব্যানার সরালেন কুড়িগ্রাম-১ জামায়াত প্রার্থী কালিয়া ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত। দক্ষিন আইচা কলেজে মাদকবিরোধী ক্যাম্পেইনে মুখর ক্যাম্পাস যমুনা নদীর দুর্গম চরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ কোটালীপাড়ায় ইসলামী আন্দোলন মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনী পথযাত্রা টাঙ্গাইলের যমুনা চরের শিশুদের খাদ্যসহায়তা ও চিকিৎসা প্রদান সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের আশরাফ ভূঁইয়ার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার নড়াইল -১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন কর্নেল (অব.) সাজ্জাদ হোসেন ইসলামী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হলে দেশের সকল দুর্নীতি দূর হবে। কালিয়ায় চিত্রা নদী থেকে অজ্ঞাত মহিলার লাশ উদ্ধার।

পটুয়াখালীতে বৈশাখী মেলা দ্বিতীয় দিনের উৎসব

মো: যুবরাজ মৃধা, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট : রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩

মোঃ যুবরাজ মৃধা পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি: বৈশাখী মেলা নববর্ষের একটি উৎসব। নববর্ষ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন স্থানে এই মেলা বসে। এটি বৈশাখের প্রথম দিনে (মাসের) অনুষ্ঠিত হয়। এই মেলার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। মেলা প্রতিদিন, সপ্তাহ বা মাসে অনুষ্ঠিত হয়। বৈশাখী মানুষের আনন্দ-উচ্ছ্বাসের উৎসব। এটি বাঙালি জাতীয় ঐতিহ্যের প্রতীক। অনাদিকাল থেকে এদেশে বৈশাখী মেলা হয়ে আসছে। এই উপলক্ষে বিভিন্ন উৎসব, অনুষ্ঠান এবং প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও ঘোড়দৌড়, কুস্তি এবং বোটিং রয়েছে। বৈশাখী মেলা সাধারণত পটুয়াখালী সদর ডিসি মঞ্চে দেখা যায়। প্রতি বছর সকালের অধিবেশন হয়। নদীর তীরে বাজার, গ্রামের বাজার, মন্দির চত্বরেও মেলা বসে। মেলায় লাইকারণ্যে আমন্ত্রিত হয় লেক। এই মেলায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, অনেক ধরনের কুটির শিল্প, খেলনা এবং অন্যান্য পণ্য রয়েছে। এছাড়াও যাত্রা, পুতুল নাচ এবং নগর দোলের মতো অনেক অনুষ্ঠান রয়েছে। মেলায় অনেক মিষ্টি পাওয়া যায়। নতুনদের স্বাগত জানাতেই এই মেলা তৈরি করা হয়েছে। এমেলা কোনো ধর্মীয় বিশ্বাসের চর্চা করেন না। এটাকে একটা পাবলিক ইভেন্ট করা হয়েছে। এটি জাতি, ধর্ম বা বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের জন্য উন্মুক্ত একটি ইভেন্ট হয়ে উঠেছে। এটা মানুষের চেতনা জাগায়। এই মেলা সব দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বাঙালি ঐতিহ্যকে পুনরুজ্জীবিত করতে অনুপ্রাণিত বোধ করি। যদিও বিষয়টি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। এবার চলছে মুসলমান ধর্মাবলম্বিদের সিয়াম সাধনার মাস চলায় এসব আচারে পড়বে ভাটা।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি