1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৪ অপরাহ্ন

সম্পদের তথ্য গোপন : ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্য

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

সম্পদের তথ্য গোপন : ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে দুর্নী‌তি দমন ক‌মিশনের (দুদ‌ক) করা মামলায় পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানসহ চারজনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকার ষষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামানের আদালতে জবানবন্দি দেন মামলার বাদী দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ।

আদালত বাদীর জেরা ও পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
গত ২০ অক্টোবর একই আদালত অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। একইসঙ্গে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২৭ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।

এই মামলার আসামিরা হলেন— ডিআইজি মিজানুর রহমান, মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসান। এর মধ্যে মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ও ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান পলাতক।

কারাগারে থাকা ডিআইজি মিজান ও তার ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানকে আদালতে হাজির করা হয়।

২০১৯ সালের ২৪ জুন ৩ কোটি ৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

গত বছর ১ জুলাই শাহবাগ থানা পুলিশ মিজানকে গ্রেফতার করে। পরদিন ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে হাজির করলে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান বিচারক।

ওই মামলার বর্ণিত সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধানকালে দুদক কর্মকর্তা এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেওয়ার কথা নিজে গণমাধ্যমে প্রকাশ করে নতুন করে আলোচনায় ডিআইজি মিজান।

পরে ঘুষ লেনদেনের বিষয়েও মামলা হয়। সেই মামলাটি বিচারের জন্য চার নম্বর বিশেষ জজ আদালতে বদলি করা হয়েছে।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি