
কেন্দ্রটিতে মোট দুটি ইউনিট রয়েছে, যার প্রতিটির উৎপাদন ক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট করে। সে হিসেবে কেন্দ্রটির পূর্ণ সক্ষমতা হল দৈনিক ১৩২০ মেগাওয়াট।
এরিমধ্যে দ্বিতীয় ইউনিটের অবকাঠামোগত কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সাধারণত প্রথম ইউনিট চালু হওয়ার তিন মাসের মধ্যে দ্বিতীয় ইউনিট থেকেও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
সে হিসেবে জুন মাস নাগাদ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুটি ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এতে দেশটির চলমান লোডশেডিং সংকট অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব বলে আশা করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
তবে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু রাখতে যে পরিমাণ কয়লার প্রয়োজন সেটার সরবরাহ সামনের দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে কিনা সেটা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপ-মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম।
ডলার সংকটের মধ্যে কয়লার আমদানি সামনের দিনগুলোয় চলমান থাকবেন কিনা সেটার কোন নিশ্চয়তা তিনি দিতে পারেননি।
তিনি বলেন, “আমরা নিশ্চিত না কতদিন আমরা উৎপাদন করতে পারবো। চেষ্টা থাকবে কয়লার সরবরাহ যাতে নিরবচ্ছিন্ন থাকে। যতদিন পর্যন্ত কয়লার সরবরাহ থাকবে ততদিন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যাবে, নাহলে বন্ধ থাকবে। দেখা যাক কি হয়।”