1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১১:১২ পূর্বাহ্ন

যশোরের মনিরামপুরে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বেড়েছে শিশুশ্রম

জেমস আব্দুর রহিম রানা যশোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১
জেমস আব্দুর রহিম রানা যশোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
শিশুশ্রম একটি দণ্ডনীয় অপরাধ ২০২৫ সালের মধ্যে সব ধরনের শিশুশ্রম বন্ধে সরকারের আইন থাকলেও দেশের কোন খাতে কত শিশুশ্রমিক কাজ করছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তেমনি ভাবে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার শ্যামকুড় ইউনিয়নে ব্যাপক ভাবে বেঁড়েছে শিশু শ্রম বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হতে দেখা গেছে তাদের। মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রণে শিক্ষা- প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বেঁড়েছে শিশুশ্রম সার্বক্ষণিক বাড়িতে থাকায় নিজেদের খরচ চালাতে যুক্ত হচ্ছেন বিভিন্ন পেশায় এমনটি ধারণা করছেন এলাকাবাসী।তথ্যসূত্রে যানাযায়, গত দুই দশকের মধ্যে করোনা মহামারীর সময়ে শিশুশ্রম বাড়তে দেখা গেছে। জাতিসংঘ বলেছে, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে আরও লাখ লাখ শিশু-কিশোর একই ভাগ্য বরণ করার ঝুঁকিতে রয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের শুরুতে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিলো ১৬ কোটিতে। চার বছরে শিশু শ্রমিক বেড়েছে ৮৪ লাখ। করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর আগে থেকেই এই সংখ্যা বাড়া শুরু হয়েছিল। অথচ ২০০০ ও ২০১৬ সালের মধ্যে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা কমে ৯ কোটি ৪০ লাখে চলে গিয়েছিলো বর্তমান শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৭ কোটিতে পৌঁছেছে দুই দশকে প্রথম বৃদ্ধি।এসম্পর্কে শ্যামকুড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনি বলেন, শিশুশ্রম ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমের আলাদা আলাদা সংজ্ঞাও রয়েছে। ১৮তম শ্রম পরিসংখ্যানবিদদের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এবং ২০১৩-এর সংশোধন অনুসারে কর্মরত শিশু বলতে বোঝায় ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে যারা সপ্তাহে ৪২ ঘণ্টা পর্যন্ত হালকা পরিশ্রম বা ঝুঁকিহীন কাজ করে এ শ্রম অনুমোদনযোগ্য। তবে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী কোনও শিশু যদি কোনো ধরনের ঝুঁকিহীন কাজ করে তবে সেটাও শিশুশ্রম হবে। তারাও কর্মরত শিশুর সংজ্ঞায় পড়ে। ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী কেউ যদি সপ্তাহে ৪২ ঘণ্টার বেশি কাজ করে সেটাও ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম হিসেবে বিবেচিত হবে।তিনি আরও বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে শিশুশ্রম বেড়েছে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। নিজেদের খরচ জোগাতে বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হচ্ছেন তারা সরেজমিনে ঘুরে দেখাযায় হতদরিদ্র পরিবারের ছেলে-মেয়েরা দ্রুত জড়িয়ে পড়ে শিশুশ্রমে পরিবারে আর্থিক সমস্যা থাকার কারণে তাদের ছেলে-মেয়েদের উর্চ্চ শিক্ষায় শিক্ষত করতে ব্যার্থ হয় পরিবার। বিভিন্ন কৃষিক্ষেতে দোকানপাটে ও হোঠেল রেস্টুরেন্টে দেখা যায় তাদের। শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খুলে দিলে আবারও শিশুশ্রম কমে আসবে বলে মনে করি।
Facebook Comments
৬ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি