এলাকা সুত্র জানান মৃত শাজাহান সর্দার গং এর ১৩২৯ একর রেকডীয় জমি একটি চক্র জাল জালিয়াতি করে দলিল সৃজন, খাস জমি দেখিয়ে বন্দোবস্ত নিয়ে দখলকে কেন্দ্র করে দীর্ঘ বছর যাবৎ বিরোধ যা দেওয়ানী ও ফৌজদারী মামলা ছিল।
শাহজাহান সর্দারের ছেলে রুবেল সর্দার বলেন, মামলায় পরাজিত হয়ে ২০০৩ সালে বাচ্চু তার পিতা মন্নান মেলকার ও মাতাকে এ্যাসিড দিয়ে ঝলসে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। উক্ত মামলার স্বাক্ষী বর্তমান ঘটনাস্থলের ইউপি সদস্য মালেক। উচ্চ আদালতে মামলাটি মিথ্যা প্রমানিত হলে আদালত ৭জনকে ১৭ ধারায় প্রসিকিউশন দেন। ২০১৮ সালে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ভোলা ৬৬২টি খতিয়ান বাতিলের আদেশ দেন। এ ঘটনার পর থেকে নতুন ফন্দি আটে বাচ্চু। ঘটনার আগে বাচ্চু তার মেয়ে ঈষা (৭) কে নিয়ে দুলারহাট রাত্রিযাপন করার কথা বলে ২য় স্ত্রী বকুলকে জানিয়ে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটায়।
মুজিবনগর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ও বাচ্চুর এ্যাসিড মামলার স্বাক্ষী মালেকের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি কি বলব বাচ্চু সাথে কথা বলেন, ইউপি সদস্য মালেকের ব্যবহরিত মোবাইল নাম্বার এ বাচ্চু জানান, আমার স্ত্রী মামলার কাগজ পত্র নিয়ে থানায় আসা যাওয়া করত। এজন্য তাকে শাজাহান সর্দার ও স্বপনের ছেলেরা হুমকি দিয়ে ভয় দেখাত।
দুলারহাট থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করেছি তবে এখন পযরর্Í কউে কোন অভিযোগ দায়ের করেননি।