1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১২:৪৫ পূর্বাহ্ন

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে চরাঞ্চলের গাইঞ্জা ধানের ভালো ফলন

পলাশ,সারিয়াকান্দি(বগুড়া)প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১
পলাশ,সারিয়াকান্দি(বগুড়া)প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ বগুড়ার সারিয়াকান্দির চরাঞ্চলের ঢালু জমিতে স্থানীয় জাতের গাইঞ্জা ধানের ফলন খুবই ভালো হয়েছে। এছাড়াও বাজারে এ ধানের দাম ভালো থাকায় চরাঞ্চলের কৃষকদের মুখে হাসি দেখা দিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চালুয়াবাড়ী, কাজলা, হাটশেপুর, কর্ণিবাড়ী, চন্দনবাইশা ও বোহাইল ইউনিয়নের বিস্তির্ণ এলাকা জুড়ে যমুনা নদীর চরাভূমি রয়েছে। তবে ঢালু চরে কোন চাষাবাস ছাড়াই রোপন করা হয়েছিলো গাইঞ্জা ধানের চারা। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরপরই উর্বর, নরম কাদা পলিমাটিতে চাষ করা হয়েছে গাইঞ্জা ধান। ভাদ্র-আর্শ্বিন মাসে রোপন করা হয়েছিলো এ ধানের চারা। এরপরই জমিতে ধানগাছগুলো পরিপূর্ণভাবে ভরে ওঠে চরের জমিতে। এ ফসলের ভালো দিক হলো এ ধান গাছে দেওয়া হয় না কোন রাসায়নিক সার, কীটনাশক ও সেচ। প্রাকৃতিকভাবে ধান ঘরে তোলেন কৃষকরা। উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশের অন্য কোথায় এ ধানের চাষ তেমন একটা দেখা যায় না। এবার সারিয়াকান্দি উপজেলায় ২ হাজার ৭৫০ হেক্টর  জমিতে গাইঞ্জা ধানের চাষ করা হয়েছিলো। কর্মকর্তারা আরও জানান,এ পরিমান জমি থেকে প্রায় ২ হাজার ৩০০ মে:টন চাল উৎপাদন হবে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের দিঘলকান্দি গ্রামের কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, আমি বাড়ির পার্শ্বে যমুনা নদীর কাইনচাগাড়ি চরে ৫ বিঘা জমিতে গাইঞ্জা ধানের চারা রোপন করেছিলাম। খরচ হয়েছিলো বিঘা প্রতি সাড়ে ৪ হাজার টাকার মতো। গত ৭/৮ দিন হলো ধান কাটা-মাড়াইয়ের কাজ চলছে। আমি দু’ বিঘা জমির ধান কর্তন পরে পেয়েছি ১৭ মণ ধান।  মনে হচ্ছে ফলন খুবই ভালো হয়েছে। বাজারে অন্যান্য ধানের চেয়ে দাম মণ প্রতি ২-৩’শ টাকা বেশিতে বেচতে পেরে খুব ভালো লাগছে আমাকে। সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা  আবদুল হালিম বলেন, এবার গাইঞ্জা ধানের ফলন খুবই ভালো হয়েছে। চরের কৃষকরা ধান কাটতে শুরু করেছেন। এ  উপজেলা ছাড়াও বগুড়ার ধুনট ও সোনাতলা উপজেলায় চাষ করা হয়েছিলো ধানের। ধান থেকে প্রাপ্ত চালের খিচুড়ী ও ভাত খুবই সুস্বাদু।গাইঞ্জা চালের রং অন্য চালের চেয়ে ভিন্ন রকমের অর্থাৎ হালকা লালচে বর্ণের হওয়ায় দেখে সহজেই চেনা যায় এ ধানের চাল। এবার এ ফসলে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন চরের কৃষকর।
Facebook Comments
৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি