1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০২:২৮ অপরাহ্ন

ফেনীতে পিকআপ চালককে হত্যার দায় স্বীকার

আবুল হাসনাত রিন্টু,ফেনী জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট : বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী প্রতিনিধি,ফেনীতে পিকআপ বোঝাই মালামাল লুট করতে পরিকল্পিতভাবে চালককে হত্যা করেন তাঁরই সহকারী। পরে লাশ মহাসড়কের পাশে ঝোপে ফেলে দেওয়া হয়। সোমবার (৭ নভেম্বর)  বিকেলে ফেনীর আদালতে নিহত চালকের সহকারী (হেলপার) শরিফুল ইসলাম স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।সরেজমিনে জানা যায়, গত শুক্রবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনী সদর উপজেলার লেমুয়া ইউনিয়নের কসকা এলাকায় ঝোপের মধ্যে থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) থোয়াই অং প্রু মারমা জানান, নিহত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করতে নানাভাবে চেষ্টা চালায় পুলিশ। শরিফুলকে গ্রেপ্তার করার পর জানা যায়, নিহত ব্যক্তির নাম আবদুল খালেক (৪৫)। তিনি বগুড়ার বাসিন্দা।
থানা-পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদের পর গতকাল বিকেলে শরিফুলকে ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসানের আদালতে নেওয়া হয়। সেখানে তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন ও জড়িত অপর ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করেন।
পুলিশ জানায়, কয়েক মাস ধরে আবদুল খালেকের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলেন শরিফুল। গত ২৫ অক্টোবর রাজধানীর মিরপুর থেকে গার্মেন্টসের যন্ত্রপাতি নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন তাঁরা। পথে ঢাকার হাতিরঝিল থেকে দুলাভাই পরিচয় দিয়ে ফিরোজ নামের এক ব্যক্তিকে গাড়িতে তোলেন শরিফুল। মেঘনা টোলপ্লাজার আগে বিরতিকালে একটি দোকানে চা খাওয়ার সময় আরও দুজন লোক গোপনে পিকআপের পেছনে ত্রিপলের নিচে ঢুকে পড়েন। এদিকে চায়ের দোকানে কোমলপানীয়র মধ্যে খালেককে চেতনানাশক দ্রব্য খাইয়ে দেওয়া হয়। এরপর খালেক অচেতন হয়ে পড়লে শরিফ নিজেই পিকআপ চালাতে থাকেন। পথে এক নির্জন এলাকায় তাঁরা খালেককে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। এরপর তাঁর লাশ ফেনীর লেমুয়ার কসকা এলাকায় নির্জন স্থানে ঝোপের মধ্যে ফেলে তাঁরা মালামালবোঝাই পিকআপ নিয়ে চলে যান।মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোক্তার হোসেন জানান, শরিফুল ও তাঁর লোকজন পিকআপটিকে কসকা থেকে ইউটার্ন করে আবার ঢাকার দিকে নিয়ে চলে যান। কুমিল্লা বিশ্বরোডে পৌঁছালে শরিফুল নেমে যান। অপর দুজন পিকআপটি নিয়ে ঢাকার গাবতলী গেলে সেখানকার পুলিশ তাঁদের থামায়। এরপর কাগজপত্র আনার কথা বলে তাঁরাও পালিয়ে যান।ঘটনা ধামাচাপা দিতে চালকের সহকারী শরিফুল কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানায় খালেকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দেন। অভিযোগে বলা হয়, শরিফুলকে অচেতন করে খালেক পিকআপ নিয়ে পালিয়েছেন। তথ্যে নানা অসংগতি ধরা পড়লে একপর্যায়ে শরিফকে গ্রেপ্তার করা হলে পুরো রহস্য বেরিয়ে আসে।ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নিজাম উদ্দিন জানান, সূত্রবিহীন মামলাটির রহস্য উদ্‌ঘাটনে পুলিশ নানাভাবে চেষ্টা চালায়। জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি