1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন

১৫০০ টাকায় পদ্মা সেতু পারাপারে মোটরসাইকেল

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০২২

পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল চলাচল নিষিদ্ধ থাকলেও পিকাপ ও ট্রাকে করে চালকসহ মোটরসাইকেল উঠিয়ে পলিটিন দিয়ে ঢেকে টোল প্লাজা দিয়ে পদ্মা সেতু পার হতে দেখা গেছে।প্রতিটি মোটরসাইকেল পার হতে চালকদের গুণতে হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা। কিন্তু এই টাকা জাজিরার টোল প্লাজার কাউন্টারে দিতে হচ্ছে না। এটা নিচ্ছে স্থানীয় দালাল ও পিকআপ- ট্রাকের ড্রাইভাররা,রবিবার (১৭ জুলাই) দুপুরে ও সোমবার (১৮ জুলাই) সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পাঁচটি স্পট কুতুবপুরের সীমানা, নাওডোবার গোলচত্বর, জমাদ্দার মোড়, নাওডোবার ন্যাশনাল ব্যাংকের সামনে, ঢোল প্লাজার নিকটে স্থানীয় দালাল ও পিকআপ-ট্রাকের ড্রাইভাররা চালকসহ মোটরসাইকেল সিঁড়ি দিয়ে পিকআপ-ট্রাকের উঠাচ্ছে। প্রতিটি মোটরসাইকেল থেকে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা নিচ্ছে। মোটরসাইকেল ও চালকদের পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছে তারা।একাধিক পিকআপ-ট্রাকের ড্রাইভারের সঙ্গে ভাড়ার ব্যাপারে কথা হলে তারা বলেন, আমরা ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা মোটরসাইকেল চালকদের কাছ থেকে নিই এটা সত্য। কিন্তু স্থানীয় দালালদের প্রতিটি মোটরসাইকেল বাবদ ৬০০ টাকা করে দিতে হয়। তারপর টোল ভাড়া তো আছে, সব দিয়ে আমাদের বেশি থাকে না।স্থানীয় এক দালালের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমরা ১০-১২ জন মিলে মোটরসাইকেল পিকআপ ও  ট্রাকে উঠিয়ে দেই। আমাদের প্রতিটি মোটরসাইকেল বাবদ ৬০০ টাকা করে দেয়। পুলিশসহ আরও অন্যান্য জায়গায় টাকা দিয়ে যা থাকে তা আমরা কয়েকজন মিলে ভাগ করে নেই।এক মোটরসাইকেল চালকের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, কী বলবো ভাই আমাদের দুঃখের কথা শোনার কেউ কি আছে! সরকার আমাদের জন্য পদ্মা সেতু করলো। কিন্তু আমরা সেতু দিয়ে পার হতে পারছি না। এখন আমাদের পদ্মা সেতু পার হতে হলে প্রতিটি মোটরসাইকেল বাবদ ট্রাক ও পিকআপে দিতে হয় ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা । তাও আবার আমাদের পলিথিন দিয়ে পেচিয়ে নিয়ে যায়। আগে আমরা ফেরিতে প্রতিটি মোটরসাইকেল বাবদ ভাড়া দিতাম ৭০ টাকা।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি