1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০০ পূর্বাহ্ন

নেপালে কি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরবে?

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শিরোমনি ডেস্ক রিপোর্ট:

১৯৯০ সালে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর থেকে নেপালে কোনো সরকার তাদের পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে, গত বছরের ২০ নভেম্বরের নির্বাচনের পর গঠিত সরকারের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হবে না। অর্থাৎ গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশটি যে রাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সহজেই তা নিরসন হচ্ছে না। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠছে, নেপালে কি আদৌ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরবে?

সাম্প্রতিক নির্বাচনে নেপালের ২৭৫ সদস্যের নিম্নকক্ষে ৮৯টি আসন জিতে শীর্ষে উঠে আসে উদার গণতন্ত্রের ঐতিহ্যবাহী চ্যাম্পিয়ন নেপালি কংগ্রেস। এরপরই ৭৮টি আসন নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বামপন্থি রাজনীতির মশাল বাহক নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি- ইউনিফায়েড মার্ক্সিস্ট অ্যান্ড লেনিনিস্ট (ইউএমএল)। আর ৩২টি আসন নিয়ে তৃতীয় হয় একসময় সশস্ত্র বিদ্রোহ চালানো বিপ্লবী শক্তি সিপিএন (মাওইস্ট সেন্টার)।

২০১৭ সালের নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে যথাক্রমে ১২১টি ও ৫৩টি আসন জিতেছিল ইউএমএল এবং সিপিএন। দুই দল পরবর্তীতে একত্রিত হয়ে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (এনসিপি) আকারে একটি শক্তিশালী বামপন্থি শক্তির জন্ম দেয়। ঐক্যবদ্ধ এ দলটি কেন্দ্রের পাশাপাশি নেপালের সাতটি প্রদেশের মধ্যে ছয়টিতে সরকার গঠন করে।

স্থিতিশীলতার পক্ষে ভোট দিয়ে কমিউনিস্ট জোটকে পাঁচ বছর দেশ শাসন করার ম্যান্ডেট দিয়েছিল নেপালের জনগণ। কিন্তু আদর্শিক অবস্থান থেকে নয়, দুটি কমিউনিস্ট দল এক হয়েছিল নিজ নিজ রাজনৈতিক স্বার্থে। অনেকে মনে করেন, ইউএমএল চেয়ারম্যান কেপি শর্মা ওলি এবং মাওইস্ট সেন্টারে তার প্রতিপক্ষ পুষ্প কমল দাহালের (প্রচণ্ড) রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্যই মূলত এক হয়েছিল দল দুটি।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি