1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন

কুড়িগ্রামের চিলমারী ঘাটে হাজারো মানুষের ঢল

নয়ন দাস,কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : রবিবার, ১ আগস্ট, ২০২১
নয়ন দাস,কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে আগামীকাল রোববার থেকে রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ খবরে চিলমারী ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় ব্যাপকভাবে বেড়েছে। লকডাউন ঘোষনা থাকলেও আইনকে তোয়াক্কা না করেই অনায়সে চলছে নৌযান। নৌকা চলাচল করলেও লকডাউনের ফাঁদে পড়ে ৩/৪ গুন ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ঘাট কর্তপক্ষ। বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, চিলমারী উপজেলার রমনা ঘাট থেকে রৌমারী ও রাজীবপুর নৌকা চলাচল অব্যাহত রয়েছে। লকডাউনে নৌকা চলাচল বন্দ থাকার কথা থাকলেও আইনকে তোয়াক্কা না করেই নৌকা চলাচল অব্যাহত রেখেছে ঘাট কর্তপক্ষ। নৌযাত্রী মিলন, আশরাফুল, চাঁন মিয়া বলেন, গার্মেন্টস খোলার কারনে আমাদের চিলমারী হয়ে ঢাকা যাওয়া হচ্ছে। নৌকায় আমাদের কাছ থেকে নিয়েছে ৪ গুন ভাড়া। এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক যাত্রীরা জানান, ঘাট কর্তৃপক্ষ কৌশলে তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন। এর প্রতিবাদ করলে হেনস্তা হতে হয় ঘাট কর্তৃপক্ষের কাছে এমনটি জানিয়েছেন যাত্রীরা। চলাচলকারী নৌকাগুলোতে যাত্রীদের ঠাঁসাঠাসি উপচে পড়া ভীড় দেখা গেলেও ঘাট কর্তৃপক্ষ তা স্বীকার করছেন না। চিলমারী নৌঘাটের ইজারাদার বলেন, লকডাউনের কারণে চলাচলকারী নৌকাগুলোতে তেমন যাত্রী পাওয়া যায় না। কম যাত্রীতে নৌকা যাতায়াতে নির্ধারিত ভাড়া নেওয়া হলে তেল ও মাঝিদের মজুরি দিতেই টানাপোড়নে পড়তে হয়।
 সে কারণে ভাড়া বৃদ্ধি করে যাত্রী প্রতি ২০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। লকডাউন শেষ হলে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। তখন নির্ধারিত ভাড়া নেওয়া হবে। চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, লিখিত অভিযোগ এখনো পাইনি তবে মৌখিক ভাবে শুনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে খুব শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি