1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন

কংগ্রেসের মিছিল থামিয়ে প্রিয়াংকা গান্ধীকে আটক

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০

ভারতের বিক্ষোভরত কৃষকদের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি ভবন অভিমুখে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন মিছিল আটকে দিয়েছে দিল্লি পুলিশ। পরে ছোট একটি প্রতিনিধি দলকে প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ দেওয়া হয়। কংগ্রেসের প্রতিনিধি দলটি নতুন কৃষি আইন বাতিলে রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করে একটি স্মারকলিপি হস্তান্তর করেছেন।

মিছিলটি থামানোর পর রাহুলের বোন প্রিয়াংকা গান্ধী ভদ্রসহ বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতাকে জোরপূর্বক আটক করে বাসে করে থানায় পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।

সম্প্রচার মাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বিগত প্রায় এক মাস ধরে কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছেন ভারতের কৃষকরা। এরপরও সরকারের পক্ষ থেকে আইন বাতিলের কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। তারা সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। কৃষক বিক্ষোভে সমর্থন দিচ্ছে ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসসহ বেশ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দল।

বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) প্রায় দুই কোটি মানুষের স্বাক্ষর সম্বলিত স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবন অভিমুখে মিছিল শুরু করে কংগ্রেস। ওই স্মারকলিপিতে বিতর্কিত কৃষি আইন বাতিলে রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাতের পর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলে দিতে চাই যে কৃষি আইন বাতিল হওয়ার আগ পর্যন্ত এসব কৃষক বাড়ি ফিরবে না। সরকারের উচিত পার্লামেন্টে একটি যৌথ অধিবেশন ডাকা এবং আইনগুলো প্রত্যাহার করা। বিরোধী দলগুলো কৃষক এবং শ্রমিকদের সঙ্গে আছে।

ভারতে কোনো গণতন্ত্র নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করেন রাহুল গান্ধী। তিনি দাবি করেন, যারাই প্রধানমন্ত্রীর বিরোধিতা করছে তাদেরকেই সন্ত্রাসী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। এমনকি সেটা (আরএসএস প্রধান) মোহন ভগাওয়াত হলেও।

এর আগে রাষ্ট্রপতি ভবন অভিমুখে কংগ্রেসের মিছিল থামানোর পর রাস্তায় বসে পড়েন প্রিয়াংকা গান্ধী। সে সময় তিনি বলেন, এই সরকার যে কোনো ভিন্নমতকেই সন্ত্রাসী উপাদান বলে আখ্যা দিচ্ছে। কৃষকদের প্রতি সমর্নের কথা জানাতেই আমরা এই মিছিলের কর্মসূচী নিয়েছি। মূলত সেই ঘটনার এর কিছুক্ষণ পরই তাকে পুলিশ এসে আটক করে থানায় নিয়ে যায়

উল্লেখ্য, দিল্লির বিজয় চক থেকে মিছিল শুরুর আগে দলীয় কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেন রাহুল গান্ধী।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি