1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৪ অপরাহ্ন

এমসি কলেজ গৃহবধূকে গণধর্ষণ মামলার বিচার শুরু

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার বিচার শুরু হয়েছে। মামলার অভিযোগপত্র আমলে নেওয়ার পর আজ রবিবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় আসামিদের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মোহিতুল হকের আদালতে হাজির করে অভিযোগপত্রের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে।

 

এর আগে সকাল ১০টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।

 

তিনি জানান, এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে আলোচিত ধর্ষণ মামলার বিচার শুরু হয়েছে। আগামী ধার্য তারিখে আদালতে স্বাক্ষ্যগ্রহণ হবে। মামলার আসামি সাইফুর রহমান, মাহবুবুর রহমান রনি ও রবিউল হাসান ইসলামের পক্ষে অভিযোগপত্রের ওপর ডিসচার্জ পিটিশন দাখিল করলে আদালত শুনানি শেষে তা নামঞ্জুর করেন। এ সময় অর্জুন লস্কর ও মাহবুবুর রহমান রনির আইনজীবীরা জামিন চাইলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন। আদালতের বিচারক সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, অপহরণ ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সহযোগিতায় আলোচিত এই মামলার চার্জ গঠন করেন।

 

জানা যায়, গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর সিলেটের এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে স্বামীকে আটকে রেখে এক তরুণীকে (২০) দল বেঁধে ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী বাদী হয়ে মহানগর পুলিশের শাহপরান থানায় ছয় জনের নাম উল্লেখ করে এবং দুজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেন। ঘটনার পর আসামিরা পালিয়ে গেলেও তিন দিনের মধ্যে ছয় আসামি ও সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ ও র‌্যাব। গ্রেফতারের পর তাদের পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নেয় পুলিশ।

 

গত ৩ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের আট নেতাকর্মীকে অভিযুক্ত করে মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা ও মহানগর পুলিশের শাহপরান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য। অভিযোগপত্রে সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, অর্জুন লস্কর, আইনুদ্দিন ওরফে আইনুল ও মিসবাউল ইসলাম ওরফে রাজনকে দল বেঁধে ধর্ষণের জন্য অভিযুক্ত করা হয়। আসামি রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুমকে ধর্ষণে সহায়তা করার জন্য অভিযুক্ত করা হয়। আট আসামিই বর্তমানে কারাগারে আছেন।

 

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি