উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে ২০ লাখ ডোজ করোনাভ্যাকসিন দেওয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি
করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আগামী ফেব্রুয়ারি থেকে সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে অনলাইনে অনুষ্ঠিত
আগামী জুন মাসে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পরীক্ষার জন্য নবম-দশম শ্রেণির প্রতিটি বিষয় থেকে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কমিয়ে সংক্ষিপ্ত
ভারত থেকে ১ হাজার ২৭১ কোটি টাকা ব্যয়ে তিন কোটি ডোজ করোনা ভ্যাকসিন কেনার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) এক ভার্চুয়াল বৈঠকে ক্রয় প্রস্তাবগুলো
জাতীয় সংসদে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ৩টি বিল পাশ হওয়ার পর তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে। আর গেজেট প্রকাশের তিনদিনের মধ্যে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল দেয়া হবে। ইতোমধ্যে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা বাঙ্গালি জাতির রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক-সামাজিক অধিকার, মাতৃভাষায় কথা বলা অধিকার এবং স্বাধীনতা অর্জনসহ প্রতিটি সংগ্রামমের সূতিকাগার। কাজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হতে পেরে
জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্যরা বলেছেন, সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায়, ‘৪১ সালের মধ্যে সুখী সমৃদ্ধ শোষনমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে শেখ হাসিনার
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুসম্পর্কের কারণেই ২০ লাখ ভ্যাকসিন এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, আজ ঐতিহাসিক একটি দিন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন কারাগারে ৮২ হাজার ৬৫৪ জন বন্দি আটক আছে। তাদের মধ্যে পুরুষ ৭৯ হাজার ৪৫৪ জন ও নারী তিন হাজার ২০০ জন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
বাংলাদেশের কাছে ২০ লাখ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন হস্তান্তর করেছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ভারতীয় হাইকমিশনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভ্যাকসিনগুলো হস্তান্তর করা হয়।