1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:১৮ অপরাহ্ন

সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ দলের কেউ হতে পারে না:শেখ সোহেল

মিনহাজ উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট : শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

মিনহাজ উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি: সাবেক ছাত্রনেতা ও শহীদ জিয়া প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি প্রবাসী শেখ সোহেল বলেন কাওরাইদ বাজার ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দলের পরিচয় দিয়ে কেউ চাঁদার জন্য দোকানে আসলে এদেরকে চিহ্নিত করুন। চাঁদাবাজদেরকে ধরিয়ে দিন এবং পুলিশকে সহযোগিতা করুন।

কোন চাঁদাবাজি বরদাস্ত করা হবে না। সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ দলের কেউ হতে পারে না – এই বিষয়টি নীতি ও আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং সমাজের মূল স্তম্ভের পরিপন্থী। তিনি বলেন, আপনাদেরকে ভয় দেখালে ভয় পাবেন না। যারা এসব সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে তারা যদি আমাদের দলেট হয়, তাহলে এদেরকে বহিষ্কার করা হবে বলে জানান। তিনি বলেন, আমরা জিয়ার আদর্শের রাজনীতি করি। ব্যক্তির চেয়ে দল বড় দলের চেয়ে দেশ বড়। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং চাঁদাবাজি সুস্পষ্টভাবে ফৌজদারি অপরাধ।

দেশের প্রচলিত আইনে এর জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। কোনো ব্যক্তি যদি সন্ত্রাসী বা চাঁদাবাজ দলের সাথে জড়িত থাকে, তবে সে সরাসরি আইন ভঙ্গ করছে। আইনের দৃষ্টিতে, এই ধরনের দলের সদস্য হওয়া এবং তাদের কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করা উভয়ই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাসবাদ ত্রাস সৃষ্টি করে, জীবন ও সম্পত্তির ক্ষতি করে এবং সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। চাঁদাবাজি হলো অন্যের কাছ থেকে জোরপূর্বক অর্থ আদায় করা, যা শোষণ ও অন্যায়ের শামিল বলে জানান । এবং কোনো সুস্থ ও বিবেকবান মানুষ এমন ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত হতে পারে না।

এটি সমাজের মৌলিক নৈতিক মূল্যবোধের পরিপন্থী।সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে মানুষের জীবন কেড়ে নেওয়া হয়, যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। চাঁদাবাজির মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয় এবং তাদের নিরাপত্তাহীন করে তোলা হয়। একটি সভ্য সমাজে এমন কার্যকলাপ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সন্ত্রাসবাদ ও চাঁদাবাজি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। এরা ভয় ও ত্রাসের মাধ্যমে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়, যা জনগণের স্বাধীন ইচ্ছার পরিপন্থী। একটি সুস্থ গণতান্ত্রিক সমাজে আইনের শাসন ও জনগণের অধিকার সর্বাগ্রে। সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ দল সেই পরিবেশের শত্রু। এই ধরনের দল সমাজে ভয়, ঘৃণা ও অবিশ্বাস সৃষ্টি করে।

তাদের কর্মকাণ্ডের ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয় এবং সমাজের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হয়।পরিশেষে বলা যায়, সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ দলের সাথে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা নীতি, আইন ও সামাজিক মূল্যবোধের সম্পূর্ণ বিপরীত। একটি সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ সমাজ গঠনে এদের মূলোৎপাটন করা অপরিহার্য বলে জানান ।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি