1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন

ঢাকা থেকে যশোর রেলপথে থাকবে না লেভেল ক্রসিং

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৯ মে, ২০২২

ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রেলপথ যাচ্ছে যশোরে। এই রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১৭২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ২৩ কিলোমিটার হবে পুরোপুরি এলিভেটেড (উড়াল)। যশোর পর্যন্ত রেলপথের কোথাও থাকবে না কোনো লেভেল ক্রসিং। এতে সময় বাঁচবে, ঘটবে না দুর্ঘটনা। দেশে উড়াল ও লেভেল ক্রসিংবিহীন প্রথম রেলপথ হতে চলেছে এটি। সেতুর পাশাপাশি পুরোদমে এগিয়ে চলছে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজও। তবে চলতি বছর সড়ক সেতু খুলে দিলেও রেল চলতে অপেক্ষা করতে হবে ২০২৪ সাল পর্যন্ত।

প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করা হবে রেলপথজুড়ে। পদ্মা, বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী নদী মাড়িয়ে নির্মিত হচ্ছে রেলপথ। নিচু জমিসহ নানান কারণে ২৩ দশমিক ৩৮ কিলোমিটার রেলপথ হচ্ছে এলিভেটেড (উড়াল)। সাধারণত রেলপথ মানেই লেভেল ক্রসিংয়ের বিড়ম্বনা। তবে এই রেলপথের কোথাও থাকবে না ক্রসিং। ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধে কোথাও নির্মিত হবে আন্ডারপাস কোথাও ওভারপাস।

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্র জানায়, ২৩ কিলোমিটার উড়াল রেলপথ নির্মাণ করা হবে তিনটি ভাগে বিভক্ত হয়ে। প্রথম ভাগে (ভায়াডাক্ট-১ বা ভি-১) ঢাকার শ্যামপুর থেকে শুরু করে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৭৭ কিলোমিটার। এই পথে পড়েছে বুড়িগঙ্গা ও ধলেশ্বরী নদী। এছাড়া নিচু ভূমির কারণেই এ অংশে উড়াল রেলপথ নির্মিত হচ্ছে।

দ্বিতীয় ভাগের (ভি-২) আওতায় পড়ছে পদ্মা সেতুর কাছে মাওয়া অংশ। এ অংশে পদ্মা সেতু মূলত সড়কপথ থেকে অনেক উঁচু দিয়ে নির্মিত হয়েছে। সড়কপথের সঙ্গে মিল রেখে ২ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার হচ্ছে উড়াল রেলপথ।

তৃতীয় অংশেও (ভি-৩) জাজিরায় উড়াল রেলপথ নির্মিত হবে। মাওয়ার মতো জাজিরা অংশেও অনেক উঁচু দিয়ে নির্মিত হয়েছে সড়কপথ। মূলত পদ্মা সেতুর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এই উড়াল সড়ক নির্মিত হয়েছে। সড়কের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এই অংশেও ৪ দশমিক ০৩ কিলোমিটার উড়াল রেলপথ নির্মিত হবে।

Facebook Comments
১৭ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি