খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইমরুল কায়েসদের বাড়ি ঈশ্বরদী উপজেলা সদরের নূর মহল্লায়। তাঁর সঙ্গে অপর যে দুজন ছিলেন, তাঁরা হলেন শাম্মী আক্তারের মামাতো ভাই ফারুক হোসেন ও হাসান আলী। ইমরুল কায়েস নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। বর্তমানে তিনি একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে কর্মরত।
ইমরুল কায়েসের মা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ৫ মে রাতে তাঁর ছেলে টিকিট না পাওয়ায় নুরুল আলম নামের রেলওয়ের এক সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তাকে (এসিও) ফোন দেন শাম্মী আক্তার। রেলমন্ত্রীর স্ত্রীর পরিচয় পেয়ে স্টেশনমাস্টার টিকিট করতে হবে না বলে জানান। তিনি বলেছিলেন, ‘আপনার আত্মীয়ের টিকিট করতে হবে না।’ সে কারণেই ইমরুল কায়েস টিকিট ছাড়া ট্রেনে ওঠেন। পরে তাঁদের সম্মান দেখিয়ে এসি কামরায় বসানো হয়।