1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন

কালুরঘাটে মুক্তিযুদ্ধের বিশেষ স্মৃতিস্তম্ভ করা হবে: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২

চট্টগ্রামের কালুরঘাটে মুক্তিযুদ্ধের বিশেষ স্মৃতিস্তম্ভ করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। মঙ্গলবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক ( ডিসি ) সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।

এসময় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী বলেন, জেলা প্রশাসক সম্মেলনে আমাদের মন্ত্রনালয়ের দুটি প্রস্তাব ছিল। এর মধ্যে একটি হলো চট্টগ্রামের কালুরঘাটে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ করা। কারণ কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে প্রথম বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়, সেজন্য সেখানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ করা হবে। জেলা প্রশাসকদের বলেছি কোথাও জায়গা পাওয়া গেলে বা দিলে একটি স্মৃতিস্তম্ভ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, আমি এর আগে যখন চট্টগ্রামে গিয়েছিলাম, তখন জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম বিমানবন্দর কাছাকাছি কাট্টতলি মৌজা একটি জায়গা দেখেছিলেন। তখন আমি বলেছিলাম, কাগজপত্র পাঠিয়ে দিলে সেখানে মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে স্মৃতিস্তম্ভ করব।

মন্ত্রী বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে দুটি প্রস্তাব রেখে আসছি। এর মধ্যে একটি হচ্ছে- ভূমির সাব-রেজিস্ট্রি অফিস আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে আছে, সেটার এলোকেশন অফ বিজনেস পরিবর্তন করে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে আনলে ভাল হয়। কারণ সাব-রেজিস্ট্রার কার্যক্রম ভূমি অফিসের রিলেটেড, এটি যদি ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে আসে তাহলে কাজে গতি আসবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবটি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কাছে। সেটা হলো- আমরা যেসব জিনিসপত্র কিনি তার জন্য ভ্যাট দোকানদাররা রাখে। কিন্তু দোকানদাররা সেই ভ্যাট ঠিকমতো জমা দেয় কিনা সে বিষয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আর জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামের দোকান থেকে যেসব পণ্য কেনা হয়; সেসব পণ্যের ক্রয় রশিদ হাতে লেখা থাকে। ফলে রাজস্ব আদায়ে সমস্যা হয়। এজন্য সরকার যদি নিজ উদ্যোগে সব দোকানদের ইএফটি মেশিন সরবরাহ করে তবে রাজস্ব সরকারের কোষাগারে জমা হবে। এতে সরকারের আয় বৃদ্ধি হবে। যদি কোনো দোকানদারের ইএফটি মেশিন কেনার সামর্থ না থাকে তবে সরকার লোন প্রদান করতে পারে। পর্যায়ক্রমে ২০টি কিস্তি বা ধাপে তাদের কাছ থেকে মূল্য কেটে নেয়া যেতে পারে।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি