1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৫ পূর্বাহ্ন

ক্ষেতে হাসি থাকলেও বাজারে কৃষকের মুখ বেজার

রেদোয়ান হাসান সাভার,ঢাকা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১
রেদোয়ান হাসান সাভার,ঢাকা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ ঢাকার ধামরাইয়ে আগাম শীতকালীন সবজির ব্যাপক ফলে কৃষকের মুখে হাসি থাকলেও বাজারে এসে সেই হাসি ফিকে হয়ে পড়ছে। ক্রেতার কাছে সবজির দাম দ্বিগুণ হলেও পাইকারি বাজারে কৃষকরা সবজি বিক্রি করছেন আগের চেয়ে মাত্র ৫-১০ টাকা বেশিতে।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বাজারে আগাম শীতকালীন সবজির দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা। তবে বাজারে দাম বাড়লেও কৃষকের কাছে সেই দামের অর্থ পৌঁছাচ্ছে না। কাঁচা বাজারগুলোতে গত সপ্তাহের তুলনায় বাজার ভেদে শাক-সবজির দামের পার্থক্য ২০ থেকে ৩০ টাকা প্রতি কেজিতে।উপজেলার হাতকোড়া, বারবারিয়া, কালামপুর, দেপাশাই, জয়পুরা, কাওয়ালীপাড়া, ধামরাইসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে।সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, আগাম শীতকালীন বিভিন্ন সবজি ইতোমধ্যে বাজারে উঠলেও পাইকারী বাজারে মূলা, পটল, করলা, ফুলকপি (ছোট), শশা, ঢেঁড়শ, পেঁপের দাম কেজিতে ২০-৩০ টাকা বেড়েছে। তবে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সবজির দাম কিছুটা কমবে বলে জানা গেছে।বাজার ঘুরে দেখা যায়, লেবু, বেগুন, পটল, শশা ইত্যাদি প্রতিকেজি ৬০-৭০ টাকা, করলা ৬০-৮০, মূলা ও ঢেড়শ ৪০-৬০, ফুলকপি (ছোট) ৮০-১০০, বাঁধাকপি ৬০-৮০, কাঁচাপেঁপে ৩০-৪০, মিষ্টিলাউ ৪৫-৬০ টাকায় প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ও পুঁইশাক প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে আকার বেধে ৫০-৬৫ টাকায়, মাঝারি সাইজের দেশি লাউ ৪৫-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।তবে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খুচরা বাজারে দাম বাড়তি থাকলেও পাইকারি বাজারে দাম তেমন বাড়েনি। বেগুন, পটল, শশা ইত্যাদি পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি ৩০-৪০ টাকা, মূলা ও ঢেড়শ ২০-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।ধামরাইয়ের গাঙ্গুটিয়া বাজারের সবজি ব্যবসায়ী সমু ও নবীন হোসেন বলেন, আগাম শীতকালীন বিভিন্ন সবজি উঠে গেছে। বাজারে দামও বেড়েছে। কিন্তু আমরা দাম পাচ্ছি না। চাষের খরচের সঙ্গে মিলিয়ে যে দাম পাচ্ছি তাতে মনে হচ্ছে লাভ তেমন হবে না।এ বিষয়ে ধামরাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, বন্যা ও বৃষ্টির কারণে দুই থেকে তিনবার খেতের সবজি নষ্ট হয়ে হওয়ার প্রভাবে সবজির দাম এখন কিছুটা বেড়েছে। বাজারে অতিরিক্ত দাম নেয়ার বিষয়টি আশা করি কয়েকদিনে ঠিক হয়ে যাবে। তবুও এজন্য কোন কৃষক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাদের পাশে আমরা দাঁড়াবো। ঢাকাতে আমাদের যে সরকারি কৃষি বিপণন কেন্দ্র রয়েছে কৃষকদের সবজি কিনে সেখানে পাঠিয়ে দেয়া হবে। এজন্য কৃষকদের উপজেলায় যোগাযোগ করার আহ্বান জানান তিনি।
Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি