1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন

আদালতে হাজিরা দিতে হবে না করতে হবে ভালো কাজ

মোশারফ হোসেন লিটন সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২১

মোশারফ হোসেন লিটন সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ বাড়িতে ভাল কাজ করে নিজেদের সংশোধন করার ‘সাজা’ ভোগ করবে বিভিন্ন অপরাধে পৃথক ৫০টি মামলায় জড়ানো ৭০জন শিশু। এর আগে নিয়মিত আদালতে হাজিরা দিতে হতো তাদের। বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এবং শিশু আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই রায় দেন।সংশোধনের ছয়টি শর্তে মা-বাবার জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয় ওই ৭০ শিশুকে। বয়স ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী এসব শিশুদের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী। ‘দ্য প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিন্যান্স ১৯৬০’ বলে এই আদেশ দেন আদালতের বিচারক। ‘সাজা’র একবছর ওইসব শিশুদের প্রতিদিন দুটি ভালো কাজ করে আদালত থেকে দেওয়া ডায়েরিতে লিখে রাখা এবং বছর শেষে সেই ডায়েরি আদালতে জমা দিতে হবে। এছাড়া মা-বাবাসহ গুরুজনদের আদেশ-নির্দেশ মেনে চলা, বাবা-মায়ের সেবাযত্ন ও কাজকর্মে তাদের সাহায্য করা, নিয়মিত ধর্মগ্রন্থ পাঠ করা, ধর্মকর্ম পালন করা, অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করা, ভবিষ্যতে কোনো অপরাধের না জড়ানো এবং মাদক থেকে দূরে থাকতে হবে তাদের।রায়ে আদালত উল্লেখ করেছেন, পারিবারিক বন্ধনে থেকে কোমলমতি শিশুদের সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে হবে। প্রবেশন কর্মকর্তা ও শিশুদের অভিভাবকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রেখে ভবিষ্যতে যাতে তারা অপরাধে না জড়ায় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। জীবনের শুরুতেই যাতে শাস্তির কালিমা তাদের স্পর্শ না করে, সে কারণে তাদের শাস্তি দেওয়া হয়নি।সুনামগঞ্জ জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা শাহ মো. শফিউর রহমান জানান, প্রবেশনকালীন শিশুরা শর্তগুলো যথাযথভাবে পালন করছে কি-না সেই বিষয়টি তিনি তত্ত্বাবধান করবেন। তিন মাস পরপর আদালতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করবেন তিনি। প্রবেশনের মেয়াদ শেষ হলে আদালত তাদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

Facebook Comments
৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি