1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৮ অপরাহ্ন

হরিণাকুন্ডুতে উপবৃত্তির নামে টাকা আদায়, নীরব দর্শক শিক্ষা অফিস

মোঃ ইনছান আলী জেলা প্রতিনিধি ঝিনাইদহ প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১
মোঃ ইনছান আলী জেলা প্রতিনিধি ঝিনাইদহ প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলায় উপবৃত্তির তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রতি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১হাজার থেকে ১৭শ টাকা করে আদায় করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সেকেন্ডারি ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইডিপি)-এর আওতায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলায় ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা পতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তির তালিকায় নিয়ে আসা হয়। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফিসহ অন্যান্য ফি মওকুফ থাকবে। নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, উপবৃত্তির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো প্রকার অর্থ আদায় করা যাবে না। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান উপবৃত্তির তালিকাভুক্ত করতে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১ হাজার থেকে ১৭ শ করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তালিকা ঘেঁটে ও সরেজমিনে উপজেলার সোনাতনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কাছ থেকে জানা গেছে, করোনাকালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে প্রতিষ্ঠান প্রধান শাহাবুদ্দীন ও অফিস সহকারী লোকমান হোসেন মোবাইলে শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানে ডেকে এনে উপবৃত্তির তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রতিজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১হাজার থেকে ১৭শ টাকা পর্যন্ত আদায় করেন। ওই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী এনামুল, অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাইদুর রহমান, তহমিনা, রুশনা খাতুন, মমতাজ, উর্মি একই অভিযোগ করেন। সোনাতনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক শরিফুল ইসলাম, মকবুল হোসেন, ছহি উদ্দীন, আব্দুর রশিদ, রইচ উদ্দীন, আনোয়ার হোসেন, নেছারন খাতুন, দাউদ আলীসহ অনেকেই বলেন, ‘আমাদের কাছ থেকে উপবৃত্তি করে দেওয়ার জন্য ১ হাজার থেকে ১৭ শ পর্যন্ত টাকা নিয়েছেন।’ এনামুল, সাইদুর, তহমিনা, রুশনা খাতুন, মমতাজ, উর্মিসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে জানান, আমাদের কাছ থেকে প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারী লোকমান হোসেন উপবৃত্তির তালিকায় নাম দিতে ১ হাজার থেকে ১৭শ করে টাকা নিয়েছেন। অফিস সহকারী লোকমান হোসেন টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘ভর্তি এবং সেশন চার্জ বাবদ টাকা নেয়া হয়েছে।’ সোনাতনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহাবুদ্দীনের মোবাইলে ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, ‘উপবৃত্তির তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে কোনো টাকা নেওয়ার বিধান নেই।’ যাদের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক এবং আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। জেলা শিক্ষা অফিসার তসলিমা খাতুন বলেন, এখনো অভিযোগ পাইনি ‘উপবৃত্তির তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে যদি কোনো প্রতিষ্ঠান প্রধান টাকা নিয়ে থাকে সেক্ষেত্রে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Facebook Comments
৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি