1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৫ অপরাহ্ন

ক্যাপিটলে হামলার বর্ণনা দিলেন ৪ পুলিশ সদস্য

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে ৬ জানুয়ারি তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলার ঘটনায় জবানবন্দি দিয়েছেন চার পুলিশ সদস্য। সেদিনের লোমহর্ষক অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেওয়ার সময় তারা আবেগে কেঁদে ফেলেন। নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী জো বাইডেনের অনুমোদন আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টায় ওই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকার খবরে বলা হয়েছে, ক্যাপিটল পুলিশ বাহিনীর দুইজন এবং ওয়াশিংটন শহরের পুলিশ বিভাগের দুইজন সদস্য বলেন, প্রায় ৮০০ দাঙ্গাকারী নিরাপত্তা বাহিনীকে অগ্রাহ্য করে ক্যাপিটল ভবনে ঢুকে পড়ে। তাদের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা, হাতাহাতি, ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নিক্ষেপ, তাদের বিরুদ্ধে বর্ণবাদী এবং রাজনৈতিক মন্তব্য করে ।

ক্যাপিটল ভবন যাকে কিনা গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়, তার ওপর গত দুইশো বছরের বেশি সময়ের ইতিহাসে এটিই ছিল ভয়াতম হামলা। প্রতিনিধি পরিষদের ৭ জন ডেমোক্র্যাটিক সদস্য এবং সিলেক্ট কমিটির দুইজন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ওই চারজন পুলিশ সদস্যের জবানবন্দি শোনেন। জাতীয় টেলিভিশনেও এটি সম্প্রচার করা হয়।

সাড়ে তিন ঘণ্টার শুনানিতে পুলিশ সদস্য আকুইলিনো গনেল বলেন, ‘দাঙ্গাকারীরা আমাকে বিশ্বাসঘাতক, কলঙ্ক বলে গালি দেয়। তারা বলে আমাকে মেরে ফেলা উচিত। আমাদের সেদিন যে অবস্থায় পড়তে হয়েছিল, তা ছিল মধ্যযুগীয় যুদ্ধ ক্ষেত্রের মতো একটি অভিজ্ঞতা।’

ওয়াশিংটন পুলিশের মাইকেল ফ্যানন বলেন, ‘আমাকে ধরে পেটানো হয় এবং আমার শরীরে টেজার ছোড়া হয়। এসময় আমাকে বিশ্বাসঘাতক বলে গালি দেওয়া হচ্ছিল। আমাকে বিবস্ত্র করে আমারই অস্ত্র দিয়ে মেরে ফেলার অবস্থা তৈরি হয়েছিল। আমাকে বারবার টেইজার ছোড়া হয়।’

আরেক পুলিশ সদস্য হ্যারি ডান বলেন, ওই দিনের কথা শারিরীক এবং মানসিকভাবে তিনি ভুলতে পারেননি। তিনি এখনও মানসিক থেরাপি নিচ্ছেন।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি