1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. tamimshovon@gmail.com : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. sheikhmihadbabu@gmail.com : cmlbru :
  4. mintuchattagram@gmail.com : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. rakibw305@gmail.com : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. shahidur068@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. kmsiddik07@gmail.com : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. shamratjhenaidah@gmail.com : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. md.alamgir.nuhalalg00@gmail.com : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. mdruhel66@gmail.com : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. fajlurrahaman024@gmail.com : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. rubelusa1@gmail.com : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ১১:৫৩ পূর্বাহ্ন

সোনাতলায় আদালতের নির্দেশে বিরোধপূর্ণ জমি মাপজোক ও স্থাপনা যাচাই

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

 

নুরে আলম সিদ্দিকী সবুজ সোনাতলা (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার সোনাতলা উপজেলা মধুপুর ইউনিয়নে মধুপুর গ্রামে আড়িয়াঘাট বাজার সংলগ্ন রাস্তার পার্শ্বের বিরোধপূর্ণ জমি আদালত কর্তৃক কমিশন গঠন করে মাপজোক ও স্থাপনা যাচাই করা হয়েছে। কমিশনের দায়িত্বে ছিলেন, বগুড়া জজকোর্টের সিনিয়র আইনজীবি এ্যাড. আনোয়ার হোসেন ও সার্ভেয়ারের দায়িত্বে ছিলেন, জাহাঙ্গীর আলম।
জানা যায়, মধুপুর মৌজার সাবেক ১৯৩ দাগে ৮৮ শতাংশ জমি ভোগদখল নিয়ে মৃত কিশোরী মহন পালের ছেলে অসিত কুমার পাল গং ও মৃত মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলে সঞ্জয় গং এদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। এরই জেরে অশিত কুমার গং রাস্তার পার্শে ৪৪ শতাংশ জমি ভোগ দখল নিয়ে আদালতে মামলা দায়ের করে। আদালত কর্তৃক গত ২০ মার্চ শনিবার সকালে ওই ৮৮ শতাংশ জমির উপর গড়ে উঠা স্থাপনা ও জমির পরিমাণ মাপজোক করেন।
এ ব্যাপারে সঞ্জয় কুমার পাল জানান, মধুপুর মৌজার ১৯৩ সাবেক দাগে আড়িয়াঘাট বাজার সংলগ্ন রাস্তার পার্শ্বে ৮৮ শতাংশ জমি পূর্ব পশ্চিম বরাবর ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ভোগ দখল করে আসছি। ওই জমির দক্ষিণ পার্শ্বে অশিত গং এর ৪৪ শতাংশ এবং উত্তর পার্শ্বে ৪৪ শতাংশ আমাদের। আমরা আমাদের অংশে সীমানা প্রাচির নির্মাণ করে দোকান ঘর নির্মাণ করেছি। দোকান ঘরগুলো এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে মোমিন মিয়া, নিলুফা ইয়াছমিন, শাহাদৎ হোসেন, সুমিত কুমার পাল ও শরিফুল ইসলাম খোকনকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। অংশিদার হিসেবে সজল কুমার পালেরও একটি দোকান ঘর রয়েছে। কিন্তু আমার কাকা অশিত গং কি বুঝে যে, বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করেছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।
বিষয়টি নিয়ে অশিত কুমার গং এর সাথে কথা বলতে চাইলে, তিনি কোনো কথা বলেনি।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি