1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএসএফের ধাওয়ায় নিখোঁজ বাবার অপেক্ষায় তিন সন্তান

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

এম এ সালাম রুবেল ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কোটপাড়া বিওপির মেইন পিলার ৩৮৩এর ২এস এর আয়রন ব্রিজের নিকট দিয়ে ৭/৮ জন বাংলাদেশি গরু চোরাকারবারি অবৈধভাবে ভারত থেকে গরু আনতে গেলে ভারতের ১৭১ বিএসএফের সোনামতি টহল দল তাদেরকে তাড়া দেয়।

এ সময় বিএসএফ সদস্যরা চোরাকারবারীদের লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করে। বিএসএফদের হাত থেকে প্রাণ বাঁচাতে নাগর নদীতে ঝাঁপ দিলে আব্দুল আলী আদু (৩৫) নামের একজন নিখোঁজ হন। বৃহস্পতিবারের ওই ঘটনায় রবিবার দুপুর পর্যন্ত আদুর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

আব্দুল আলী আদু বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার যুগীহার গ্রামের এজাবুলের ছেলে। তার দুই ছেলে, এক মেয়ে ও স্ত্রী রয়েছেন। আদুর ফিরে আসার অপেক্ষা করছে তিন শিশু।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১৭১ বিএসএফের সোনামতি ক্যাম্পের টহল দল তাদের ধাওয়া দিলে তারা আয়রন ব্রিজের নিচে নদীতে ঝাঁপ দেয়। এ সময় বিএসএফের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে ব্রিজের ওপর থেকে পাথর নিক্ষেপ করে। বাকিরা নদী পার হয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে ফেরত এলেও আদু নিখোঁজ হন।

আব্দুল আলীর ছোট ভাই জয়নাল জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর আদু বাড়ি থেকে বের হলে আর বাড়িতে ফিরেননি। পরিবারের দাবি, তাকে বিএসএফ হত্যা করেছে।

আদুর বাবা এজাবুল বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে অনেকবার চাওয়ার পর আদুকে ২ হাজার টাকা দিই। সেই টাকা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয় সে। এখন পর্যন্ত তার কোনো খবর নেই। শুনেছি ভারত সীমান্তে তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত লাশ পাচ্ছি না।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আকালু জানান, ফেরত আসা অন্য চোরাকারবারিদের কাছে শুনেছি পাথরের আঘাতে আদুর মৃত্যু হয়েছে। ভাবছিলাম বিএসএফ তার মরদেহ পানিতে ভাসিয়ে দেবে, কিন্তু তা করেনি। ভারতে প্রবেশের অনুমতি না থাকায় আদুর মরদেহ কোথায়, কী অবস্থায় আছে বলতে পারছি না।

বিজিবি জানায়, আদুর পরিবার তার মৃত্যুর বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করলে বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু বিএসএফ ঘটনাটি অস্বীকার করেছে।

Facebook Comments
৯ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি