1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কোটালীপাড়ায় ইসলামী আন্দোলন মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনী পথযাত্রা টাঙ্গাইলের যমুনা চরের শিশুদের খাদ্যসহায়তা ও চিকিৎসা প্রদান সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের আশরাফ ভূঁইয়ার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার নড়াইল -১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন কর্নেল (অব.) সাজ্জাদ হোসেন ইসলামী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হলে দেশের সকল দুর্নীতি দূর হবে। কালিয়ায় চিত্রা নদী থেকে অজ্ঞাত মহিলার লাশ উদ্ধার। সুবিধা অসুবিধা বুকে ধারণ করেই কাজ করতে হবে মাদারীপুরের পুলিশ সুপার শীতের ভাপা ও চিতই পিঠা স্বাদে-গন্ধে জমে উঠেছে কেল্লাবাড়ি বাজার ১০ম গ্রেডের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের কর্মবিরতি কালিয়ায় প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

১৯৮৩ সালে আসামে গণহত্যায় ৩ হাজার নিহত হয়

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট:  আসামের তৎকালীন নগাঁও জেলার (বর্তমানে মরিগাঁও) নেলি অঞ্চলে ১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৩ সালে ঘটে গিয়েছিল এক ‘পরিকল্পিত গণহত্যা’ । একবেলার মধ্যে গুলি করে, কুপিয়ে খুন করা হয়েছিল তিন হাজারেরও বেশি বাংলাভাষী মুসলমানকে।

বেসরকারি মতে মৃতের সংখ্যা অবশ্য ১০ হাজারেরও বেশি।

জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল শয়ে শয়ে ঘরবাড়ি।

সেই সময়ে নেলিই ছিল স্বাধীন ভারতের জঘন্যতম নর সংহারের ঘটনা।

প্রয়াত সাংবাদিক হেমেন্দ্র নারায়ণ সেই নারকীয় হত্যালীলা প্রত্যক্ষ করেছিলেন।

“একটা শিশুর কান্নার আওয়াজ পাচ্ছিলাম আমরা। আওয়াজটা খুব স্পষ্ট, কিন্তু বাচ্চাটিকে আমরা দেখতে পাই নি,” তার বইয়ে লিখেছিলেন মি. নারায়ণ।

হয়ত ভয়ার্ত ছোট্ট জোহরা খাতুন বা তার মতই কোন শিশুর কান্নার আওয়াজই সেই ভয়াল সকালে শুনতে পেয়েছিলেন তিনি।

ওই কান্নার আওয়াজ পাওয়ার আগেই আরেকটি বাচ্চা ছেলেকে জবাই হওয়ার হাত থেকে আশ্চর্যজনকভাবে বেঁচে যেতে দেখেছিলেন হেমেন্দ্র নারায়ণ।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি