সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বিমানবন্দর থেকে আটক করা হয়।
তার কিছুক্ষণ পর আটক হন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আটকে দেয়।
এ দু'জনকেই সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে বিমানবন্দর সূত্র বিবিসি বাংলাকে নিশ্চিত করেছিল।
সেদিন বাংলাদেশ পুলিশের এক বার্তায় জানানো হয়েছিল, ''প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ না করায় অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সাথে পরামর্শক্রমে বিভিন্ন হাই প্রোফাইল ব্যক্তিবর্গ যেমন- সাবেক মন্ত্রী, এমপি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারি কর্মকর্তা, মিডিয়াকর্মীদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন না করে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে।''
বিমানবন্দর থেকে ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত এবং ঢাকা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদকেও আটকের খবর আসে গণমাধ্যমে। তবে, তাদের সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে কি না সে ব্যাপারে কোনো তথ্য মেলে নি।
হেফাজতে থাকা মানুষের সংখ্যা ও পরিচয় সম্পর্কে জানতে বিবিসি বাংলার পক্ষ থেকে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরে যোগাযোগ করা হয়। তবে, এ ব্যাপারে তাদের কাছে কোনো তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান।
মঙ্গলবার রাজশাহী সেনানিবাসে সেনাপ্রধান বলেন, "তাঁদের জীবনের যে হুমকি আছে, সেটার জন্য আমরা তাঁদের আশ্রয় দিয়েছি। যে দলেরই হোক, যে মতেরই হোক, যে ধর্মের হোক, সেটা আমরা করব।"
"তাদের বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে, মামলা হয় তবে অবশ্যই তারা শাস্তির আওতায় যাবেন। কিন্তু অবশ্যই আমরা চাইবো না যে এক্সট্রা জুডিশিয়াল কোন একশন তাদের উপর হোক," যোগ করেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : rural.shiromoni@gmail.com, info@shiromoni.com
Notifications