1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. tamimshovon@gmail.com : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. sheikhmihadbabu@gmail.com : cmlbru :
  4. mintuchattagram@gmail.com : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. rakibw305@gmail.com : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. shahidur068@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. kmsiddik07@gmail.com : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. shamratjhenaidah@gmail.com : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. md.alamgir.nuhalalg00@gmail.com : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. mdruhel66@gmail.com : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. fajlurrahaman024@gmail.com : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. rubelusa1@gmail.com : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন

সারিয়াকান্দিতে যমুনার ভাঙনের কবলে প্রাথমিক বিদ্যালয়

সামিউল ইসলাম সনি, সারিয়াকান্দি উপজেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট : রবিবার, ১৮ জুন, ২০২৩

সামিউল ইসলাম সনি,সারিয়াকান্দি উপজেলা প্রতিনিধি : উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানিতে সারিয়াকান্দির চালুয়াবাড়ী ইউনিয়নের শিমুলতাইড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় যমুনা নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। ভাঙন অব্যাহত থাকলে অল্প কয়েকদিনের মধ্যে বিদ্যালয়টি যে কোন মূর্হুতে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে ।

এলাকাবাসী জানান ,গত বছর বিদ্যালয়ের সীমানা থেকে নদী প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে ছিলো। এবছর পাড় ভাঙতে ভাঙতে নদী প্রায় কাছে চলে এসেছে। বিদ্যালয়টি রক্ষায় কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। এতে করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আতঙ্ক- উৎকন্ঠায় পাঠদান করছেন। জরুরীভাবে ভাঙন ঠেকাতে না পারলে বিদ্যালয়টি যমুনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে ।

জানাগেছে, ১৯০৭ সালে দুর্গম চরাঞ্চল চালুয়াড়ীর শিমুলতাইড় গ্রামে বিদ্যালয়টি প্রথম স্থাপন করা হয় । ইতোমধ্যে বিদ্যালয়টি চার চারবার যমুনা নদীর ভাঙনের কবলে পড়ে। বারবার ভাঙনের পর সর্বশেষ ২০০৮-২০০৯ অর্থবছরে ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে শিমুল তাইড় গ্রামে বিদ্যালয়টির নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪৬ জন ও পাঠদানের জন্য রয়েছেন তিন জন শিক্ষক।

চালুয়াবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বাদশা জানান,১৯৮৮ সালের বন্যায় এক কিলোমিটার দূরে থেকে বিদ্যালয়টি এখানে স্থানান্তর করা হয়। ভাঙন ঠেকানোর কাজ করতে পারলে এবছর বিদ্যালয়টি রক্ষা করা যেতো। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শিরিন আকতার জানান,ভাঙনের বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও সহকারী শিক্ষা অফিসার কে অবহিত করা হয়েছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলাম কবির বলেন, বিদ্যালয়টি ভাঙনের কবলে পড়ার বিষয়টি উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় সংসদ সদস্য মহোদয়কে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সবুজ কুমার বসাক জানান,বিদ্যালয়টি ভাঙনের মুখে পড়ার বিষয়টি জানতে পেরেছি । সরেজমিন গিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি