জুলফিকার তালুকদার, চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি: রাজনীতি ও ব্যবসায়িক অঙ্গনে এক উজ্জ্বল নাম হয়ে উঠেছেন মোঃ সিরাজুল ইসলাম সবুজ খান। কর্মনিষ্ঠ নেতৃত্বগুণ, এবং সমাজসেবায় সক্রিয় ভূমিকা রাখার মাধ্যমে তিনি অর্জন করেছেন মানুষের ভালোবাসা ও সন্মান। ভোলা জেলার, দক্ষিন আইচা থানার, করিমপাড়া নামক গ্রামে তার বাড়ি। পিতা- আলী মিয়া, মাতা- ফিরোজা বেগম। সবুজ খান তরুন বয়স থেকেই ঢাকা কেন্দ্রিক রাজনীতি এবং ব্যবসার সাথে সমান তালে জড়িত। দলীয় রজনীতির ভূমিকা সব সময়ই ইতিবাচক ও গঠনমূলক। সবুজ খান দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয়। শহরে অবস্থান করলেও এলাকার উন্নয়নে, গনতন্ত্র পুনর“দ্ধার ও জনগনের অধিকার আদায়ে সার্বক্ষনিক স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ, সহযোগিতা ও কর্মসূচিতে অংশ গ্রহনে তার ভূমিকা অত্যন্ত সাহসিকতাপূর্ণ। মোঃ সিরাজুল ইসলাম সবুজ খান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। বিরোধী রাজনীতির অংশ হওয়ায় মিছিল, সভা-সমাবেশ ও মানববন্ধনে অংশ নেয়ায় তাঁর নামে নাশকতা ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে তাকে জেলে যেতে হয়। রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসায়িক জগতে তার বিচরণ সমান প্রশংসনীয়। সততা, পেশাদারিত্ব ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে তিনি গড়েছেন একাদিক সফল উদ্যোগ, যা কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার অবদান প্রশংসার যোগ্য। একসময়ে এনজিও প্রতিষ্ঠান, বর্তমানে ঢাকার পান্থপথ “মেগা গ্লোবাল কনসালটেন্সি” নামক একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি অসংখ্য ছেলে মেয়েদেরকে কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করে দিয়েছেন। এমজিএস প্রতিষ্ঠানের তিনি সত্বাধিকারী। যার মাধ্যমে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে ছাত্র ছাত্রীদের বিদেশে যাওয়া সহ কর্মসংস্থান তৈরিতে তার অবদান চলমান। তিনি একজন সমাজসেবকও বটে। বর্তমানে দক্ষিন আইচা অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম কলেজের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন সবুজ খান। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে তার সক্রিয় আংশগ্রহণে তাকে ভোলা জেলার, দক্ষিন আইচা থানার জনগণের কাছাকাছি এনেছে। দূর্দিনে অত্র এলাকায় অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে তিনি প্রমান করেছেন, সত্যিকারের নেতৃত্ব মানুষের সেবার মধ্যেই নিহিত। এলাকাবাসী বিশ্বাস করেন, ভবিষ্যতে মোঃ সবুজ খান আরও বড় দায়িত্ব গ্রহন করবেন এবং নেতৃত্ব দিয়ে দেশ ও জনগনের সেবা করবেন।