1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন

মাদারীপুরে ফুটবল খেলা কেন্দ্র করে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ

সোহেল সিকদার, মাদারীপুর জেলা প্রতনিধি
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

সোহেল শিকদার মাদারীপুর প্রতিনিধিঃমাদারীপুরের রাজৈরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় রাজৈর উপজেলা পরিষদের প্রধান গেট ভেঙে ফেলার ঘটনাও ঘটেছে। সংঘর্ষের ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন, তারা স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছেন।

বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজৈর উপজেলার মজুমদার কান্দি ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামের কিশোরদের মধ্যে এই ঘটনা ঘটে।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরে রাজৈর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের সামনে হেলিপোর্ট মাঠে এক ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বুধবার বিকেলে অনুষ্ঠিত খেলায় অংশ নেয় মজুমদার কান্দি ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামের কিশোরদের দুটি দল। ম্যাচ চলাকালেই দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি শুরু হয়। সন্ধ্যার দিকে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ইট-পাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া যুবকরা উপজেলা পরিষদের প্রধান গেট দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে গেটের একটি অংশ ভেঙে পড়ে। ঘটনার খবর পেয়ে রাজৈর থানা পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, মজুমদার কান্দি ও পশ্চিম রাজৈর গ্রাম আগে থেকেই বিরোধে জড়িত। এর আগে চলতি বছরের ঈদুল ফিতরের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে রাজৈরের বদরপাশা ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামবাসীর মধ্যে তিন দিনব্যাপী সংঘর্ষ হয়। সে সময় পশ্চিম রাজৈরের পক্ষে সংঘর্ষে অংশ নেয় মজুমদার কান্দি গ্রামের লোকজনও। সে ঘটনায় ৩০টির বেশি দোকান ভাঙচুর এবং অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়, যাদের মধ্যে পুলিশ সদস্যও ছিলেন। পরে ১৪৪ ধারা জারি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে প্রশাসন।

বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও আবারও বড় ধরনের সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। তাদের মতে, দুই গ্রামবাসীর মধ্যে পূর্বশত্রুতা থাকায় যেকোনো সময় পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে।

রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহফুজুল হক বলেন, ‘ঘটনার সময়কার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি