1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:৩৭ অপরাহ্ন

মাদকের নতুন রুট, প্রতিবেশী দেশগুলো থেকেই ঢুকছে মাদক

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১

সড়ক-নৌ এবং আকাশ, সব পথ দিয়ে মাদক ঢুকছে বাংলাদেশে। টেকনাফ সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে, ইয়াবা’র ছোট-বড় চালানগুলো এখন, ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসছে। আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা এসব মাদক, বিভিন্ন কৌশলে বাস ও ট্রাকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়, পুরো দেশে।

গন্তব্য ছিলো, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা। গোপন সূত্রের ভিত্তিতে, র‌্যাব-১১’র অভিযানে দেখা যায়, গাড়ির ড্রাইভিং স্টিয়ারিং এর ভেতরে বিশেষ কায়দায় ইয়াবা লুকিয়ে পাচার করা হচ্ছে। উদ্ধার হওয়া মাদকগুলো প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আসা। ইয়াবা’র পুরনো রুট হিসেবে চিহ্নিত, মিয়ানমার-টেকনাফ-চট্টগ্রাম-ঢাকা।

পুরনো রুটে নজরদারি বেড়ে যাওয়া, চোরা কারবারিরা নতুন রুট তৈরি করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, মিজোরাম হয়ে ত্রিপুরা-মেঘালয় থেকে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে আসছে ইয়াবা। তারপর, ঢুকছে বাংলাদেশ সীমান্তে। যার প্রমাণ দিচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ধার হওয়া এই মাদকদ্রব্য।

ইয়াবা চোরা চালানের আরেকটি নতুন রুট হলো, মিয়ানমার থেকে মনিপুর হয়ে শিলচর, তারপর করিমগঞ্জ। এরপর সিলেটের জকিগঞ্জ।

এসবের বাইরে, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, কুমিল্লা, বাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া, হবিগঞ্জের বাল্লা ও মনতলা, যশোরের চৌগাছা, শার্শাসহ বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে নিয়মিতই ঢুকছে মাদক।

সীমান্ত দিয়ে মাদক চোরা চালান ঠেকাতে, বিজিবিকে আরো সক্রিয় হবার পরামর্শ দিয়ে, নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।

তবে, কর্তৃপক্ষের সব পরিকল্পনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, প্রতিদিনই শত কোটি টাকার মাদক ব্যবসা হচ্ছে। কিন্তু, ধরা পড়ছে মাত্র কয়েক শতাংশ।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি