1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন

ভারী বৃষ্টিতে সাতক্ষীরার সর্বদিক জলাকারে পরিণত

সোহরাব হোসেন, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি:
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

সোহরাব হোসেন, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি: এক সপ্তাহের ভারী বৃষ্টিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার গ্রাম অঞ্চলের নিন্ম আয়ের মানুষ বিপাকে পড়েছে। বৃষ্টিতে এলাকার বিল, খাল, পুকুর পানিতে ডুবে একাকার হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। এক সপ্তাহ থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। জীবন ও জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হয়েছেন অনেকে।গত সোমবার ভোর থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়। সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা গেছে, বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে ভোর থেকেই ভারি বৃষ্টি হলেও এরমধ্যেও নিম্ন আয়ের মানুষ তাদের কাজে বের হন। দোকানপাটসহ হোটেল, রেস্টুরেন্টগুলোতে মানুষের তেমন উপস্থিতি দেখা যায়নি। অনেকেই দোকান খুলে অলস সময় কাটাচ্ছেন।খেটে খাওয়া নিন্মআয়ের একাধিক ব্যক্তি বলেন, ভোরে বৃষ্টিতে বের হয়েছি ভাড়া হয়নি, টুকটাক চালিয়ে কিছু টাকা আয় হয়েছে। সুলতান পুর বাজারের মাছ ব্যবসায়ী মোঃ আলিম বলেন, আমি সকালে মাছের কাটায় মাছ পাইকারী কিনতে গিয়ে দেখি বৃষ্টির কারণে মাছ তেমন আসেনি। তাই আমিও মাছ কিনতে পারিনি। সুলতানপুর গ্রামের বাসিন্দা দিনমুজুর সাত্তার বলেন, সারাদিন বৃষ্টির কারনে কাজ হযনি, কাজ না করলে আমাদের দিন চলে না। সাঈদ বলেন বাজার করার জন্য বৃষ্টিতে বের হয়েছি কিন্তু বাজারে অধিকাংশই দোকান বসেনি।
কামালনগর গ্রামের ইজিবাইক চালক আসাদ বলেন, বৃষ্টিতে রাস্তায় বের হয়েছি কিন্তু রাস্তায় কোন যাত্রী নেই। কাশেমপুর শাহিন জানান তরকারি বেচে আমার সংসার চলে বৃষ্টির কারনে মালামাল কিনতে বের হতে পারেনি।গ্রাম অঞ্চলের কৃষকরা জানান, গত এক সপ্তাহ ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে আপন ধানের বীজ তোলা। সদর উপজেলার আলিপুর, কামালনগর, কাশেমপুর, বকচরা, বালিয়াডাঙ্গা, বাবুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বিলে অসংখ্য মৎস্য ঘের রয়েছে।এসব এলাকায় অধিকাংশ মৎস্য ঘেরে পানি নিষ্কাশনের ড্রেনেজ না রাখার কারনে ভারী বৃষ্টিতে বিল একাকার হয়ে গেছে। এতে করে এবার আমন ধানের বীজ তলা তলিয়ে গেছে। আমন ধানের বীজ তলা তলিয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে কৃষকরা। এবার বিলের পানি এখনো পর্যন্ত নিষ্কাশন না হওয়ায় আমন ধানের বীজ তলা ও ধান রোপন নিয়ে কৃষকরা চরম দুঃচিন্তায় পড়েছে। এছাড়াও তলিয়ে গেছে নিন্ম অঞ্চলের পুকুর ও খানাখন্দ। ঘরবাড়িতে ও সড়কে উঠে গেছে পানি। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এসব এলাকার অনেকে পরিবার। এসব এলাকায় দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য জেলা প্রশাসনের কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সদর উপজেলাবাসী।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি