এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন, বাংলাদেশ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাফেজ মাওলানা মো. সাখাওয়াত হোসেন।
সেসময় উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মো. ইমারত হোসেন, আলগী ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ গিয়াস উদ্দিন আরজু, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মো. আ. আজিজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সোহরাব হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মো. শাহাবুদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আ. হালিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মো. রফিকুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আবুল হাসেম, বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মো. এসকেন আলি, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক এ. টি. এম ফরহাদ নান্নু, বাংলাদেশ বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাফেজ মাওলানা মো. সাখাওয়াত হোসন।
সেসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, ভাঙ্গা বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক নেতা মো. জাফর মুন্সী, দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ভাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো. আব্দুল মান্নান, পুলিশ সদস্য, প্রমুখ।
কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, দেশের কল্যাণে পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবার জনগণকে সাথে নিয়ে দেশের স্বার্থে বাংলাদেশ পুলিশের পাশে রয়েছে, ভবিষ্যতেও থাকবে, ইনশাআল্লাহ।
বীর মুক্তিযোদ্ধা (অবসরপ্রাপ্ত এ.এস.পি) ইমারত হোসেন বলেন, ভাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. জিয়ারুল ইসলামের নিমন্ত্রণে আমরা গেলে সকলকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের খোঁজ খবর ও কুশলাদি বিনিময় করেন।
সাংবাদিক এ. টি. এম ফরহাদ নান্নু তার বক্তব্যে বলেন, দেশ স্বাধীন হয়েছে ঠিকই কিন্ত আজও বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের উপর অত্যাচার, নিপিড়ন শেষ হয়নি ! আমি প্রসাশনের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিনীত অনুরোধ করছি, তিনি যেনো বীর মুক্তিযোদ্ধা দেরকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইন পাশ এবং বাস্তবায়ন করেন।
ভাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. জিয়ারুল ইসলাম তার আলোচনার এক পর্যায় (মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে) বলেন, জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা দের কারণেই আমি আজ এই চেয়্যারে বসতে পেরেছি। দেশের জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করা খুবই কষ্টকর, যা মুক্তিযোদ্ধারা করেছেন। আপনারা দেশ স্বাধীন না করলে হয়তো আমি আজ এখানে থাকতাম না। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ভুলার নয়। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।