1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. tamimshovon@gmail.com : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. sheikhmihadbabu@gmail.com : cmlbru :
  4. mintuchattagram@gmail.com : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. rakibw305@gmail.com : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. shahidur068@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. kmsiddik07@gmail.com : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. shamratjhenaidah@gmail.com : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. md.alamgir.nuhalalg00@gmail.com : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. mdruhel66@gmail.com : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. fajlurrahaman024@gmail.com : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. rubelusa1@gmail.com : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১১:০৯ অপরাহ্ন

বাঁচতে হলে ঢেঁকি ছাটা চাউলে ফিরে যেতে হবে

দৈনিক শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪

দৈনিক শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট : বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। বাঙালির কাছে ভাত আরও প্রিয়। কিন্তু বাজারে কলে ভাঙানো যে চাল পাওয়া যায়, তা মসৃণ করতে গিয়ে অতিপ্রয়োজনীয় কিছু উপাদান বাদ পড়ে যায়। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি, খনিজ লবণ, বায়োটিন, আমিষ, চর্বি, ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইবার। আরও চলে যায় আয়রন, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন এ এবং ই। ফলে কলে ভাঙানো চালের ভাত খেলে এসব উপাদানের অভাব হতে পারে।

তবে ঢেঁকিছাঁটা চালে এসবের ঘাটতি হয় না। এক কাপ ঢেঁকিছাঁটা চালে ৭৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। বিপরীতে কলে ভাঙানো চালে থাকে মাত্র ১৯ মিলিগ্রাম। ঢেঁকিছাঁটা চালে পটাশিয়াম থাকে ১৭৪ মিলিগ্রাম, আর কলে ভাঙানো চালে থাকে ৫৫ মিলিগ্রাম। ঢেঁকিছাঁটা চালে ৩ গ্রাম ফাইবারের বিপরীতে কলে ভাঙানো চালে ফাইবার একেবারেই থাকে না। এক কাপ ভাতে আমাদের দৈনন্দিন চাহিদার শতকরা ৮০ ভাগ ম্যাঙ্গানিজ থাকে। ম্যাঙ্গানিজ আমাদের স্নায়ু ও প্রজননতন্ত্রের কার্যক্রমে বিশেষ ভূমিকা রাখে। ঢেঁকিছাঁটা চালে সেলেনিয়াম নামের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিদ্যমান, যা হৃদ্‌রোগ, ক্যানসার ও বাতের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে, কলে ভাঙানো চালের ভাতের সঙ্গে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের যোগসূত্র রয়েছে। কাজেই সবকিছু বিবেচনায় আমাদের ঢেঁকিছাঁটা চালেই ফেরা উচিত। আরেকটি মজার বিষয় হলো, গরম ভাতের চেয়ে ঠান্ডা ভাত বেশি উপকারী। ভাত ঠান্ডা হয়ে গেলে তাতে রেজিস্ট্যান্স শ্বেতসার নামের একটি উপাদান তৈরি হয়। এই শ্বেতসার অন্ত্রে কম শোষিত হয়। ফলে বৃহদান্ত্রে এটি গাঁজন প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি