1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৬:৩৭ পূর্বাহ্ন

প্রেমের টানে ঠাকুরগাঁওয়ে এসে বিয়ে ইতালি যুবকের

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০২২

ভালোবাসার টানে নিজ দেশ ইতালি থেকে এসে আলী সান্দ্রে চিয়ারোমিন্তে (৩৯) নামে এক যুবক বিয়ে করেছেন ঠাকুরগাঁওয়ের বালীয়াডাঙ্গীর এক তরুণীকে। সোমবার (২৫ জুলাই) রাতে সনাতন ধর্মের রীতি অনুযায়ী দুজন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।তরুণী রত্না রানী দাসের (১৯) বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালীয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের খোকোপাড়া গ্রামে। তার বাবা দিনমজুর মারকুস দাস।রত্নার বাবা মারকুস দাস বলেন, আমার এক ভাই ইতালি থাকেন। তার মাধ্যমেই জামাইয়ের সঙ্গে আমার মেয়ের পরিচয় হয়। তারপর মোবাইল ফোনে তাদের কথাবার্তা হয়। জামাই গতকাল দুপুর ১টায় বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর গতকালই আমাদের বাড়িতে আসে। ধর্মীয় সব আইনকানুন মেনে ধুমধাম করে তাদের বিয়ে দিয়েছি।রত্না রানীর মা জানগি দাস বলেন, আমার দেবর তার পরিবার নিয়ে ইতালি থাকে। সেখান থেকে আমাদের প্রস্তাব দেয়। পরে প্রস্তাবের মাধ্যমে আমার মেয়েকে জামাই পছন্দ করে। পরে আমরা ধুমধাম করে এবং আয়োজন করে বিয়ে সম্পন্ন করেছি। আমার জামাই আমার মেয়েকে ইতালি নিয়ে যাবে। পরে আমরাও যাব।রত্না রানী বলেন, সান্দ্রে সম্পর্কে আমার চাচা আমার মা-বাবাকে প্রস্তাব দেন। পরে তারা ইমুতে যোগাযোগ করেন। আমিও কথা বলি। একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয়। চাচা আমাকে ইতালির কিছু ভাষা শিখিয়ে দিয়েছিলেন। সেগুলো দিয়ে তার সঙ্গে কথা বলি। তারপর গতকাল আমাদের বিয়ে হয়। সান্দ্রে অনেক ভালো মনের মানুষ। সে সবকিছু মানিয়ে নিতে চেষ্টা করছে। সেও আমাদের ভাষা শেখার চেষ্টা করছে।আলী সান্দ্রে চিয়ারোমিন্তে ঢাকা পোস্টকে বলেন, ইতালিতে রত্নার চাচার সঙ্গে আমি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। সেখানে দেখেছি তিনি অনেক সুন্দর দাম্পত্য জীবন পরিচালনা করেন। সেখান থেকেই আমি অনুপ্রাণিত হয়ে চাচা জোসেফকে বলি বাংলাদেশে বিয়ে করার কথা। তিনি রত্নার বিষয়ে আমাকে প্রস্তাব দেন। আমারও তাকে অনেক পছন্দ হয়। গতকাল এসে এখানে আয়োজন করে বিয়ে করেছি।তিনি বলেন, আমার স্ত্রী ও তার পরিবার অনেক ভালো। তারা অনেক আন্তরিক ও ভালো মনের মানুষ। আমি আমার স্ত্রীকে আমার দেশে নিয়ে যাব। পাসপোর্ট ও ভিসা-সংক্রান্ত সব কাজ সম্পন্ন হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি আমরা চলে যাব।এদিকে আত্মীয়স্বজনের উপস্থিতিতে ধুমধাম করে বিয়ে হলো। অন্যদিকে সান্দ্রে ও রত্নাকে দেখতে মারকুসের বাড়িতে ভিড় করছেন পাড়াপ্রতিবেশীরা। বিদেশি তরুণের সঙ্গে বিয়ে হওয়ায় তারাও বেশ উচ্ছ্বসিত।

 

 

 

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি