1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. tamimshovon@gmail.com : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. sheikhmihadbabu@gmail.com : cmlbru :
  4. mintuchattagram@gmail.com : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. rakibw305@gmail.com : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. shahidur068@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. kmsiddik07@gmail.com : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. shamratjhenaidah@gmail.com : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. md.alamgir.nuhalalg00@gmail.com : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. mdruhel66@gmail.com : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. fajlurrahaman024@gmail.com : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. rubelusa1@gmail.com : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন

পর্যটকদের আকর্ষণ অভয়নগরের পুড়াখালী বাওড়

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

শিরোমনি ডেস্ক রিপোর্ট: ঢাকা থেকে নড়াইল এক্সপ্রেস বাসে করে পদ্মাসেতু হয়ে ভাঙ্গা নড়াইল উপর দিয়ে যশোরের অভয়নগর উপজেলার শ্রীধরপুর ইউনিয়নে পুড়াখালী বাওড় প্রকৃতির অনুপম সাজে সজ্জিত একটি অনুপম নির্ঝর সজ্জিত উর্বর জলাভূমি। ৫৪.২৫ হেক্টর আয়তনের এ বাওড়টি ৭২ জন মৎস্যজীবী চাষীকে মৎস্য চাষের জন্য হস্তান্তর করা হয়। পুড়াখালী বাওড় মৎস্যজীবী সমিতি বাওড়টি ব্যবস্থাপনা করে থাকেন। প্রতি বছর বাওড় ব্যবস্থাপনা কমিটি নিজস্ব অর্থায়নে বাওড়ে পোনা মাছ অবমুক্ত করে থাকে। মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন  উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে পোনা মাছ অবমুক্তকরণ, বাওড় খনন, অভয়াশ্রম স্থাপন ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। ভেড়ী বাঁধ, অভয়াশ্রম, ফিস ল্যান্ডিং সেন্টার, পাঁটাবাঁধ ইত্যাদি পরিকল্পিত ব্যবস্থাগুলো বাওড়কে মৎস্য ও মনুষ্য উভয়ের জন্য একটি চমৎকার স্থানে পরিণত করেছে।

​বাওড়টি খনন করে গভীরতা বাড়ানো প্রয়োজন । গভীরতা বাড়ালে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। পাশা পাশি বাওড়টিতে উচু করে বেড়ি বাঁধ দেওয়া সম্ভব হবে। যার  ফলে অতি বর্ষণে বাওড়টি প্লাবিত হয়ে মাছ ভেসে যাবে  না এবং মৎস্য জীবিরা ক্ষতি গ্রস্থ হবে না এবং বাঁধের উপর দিয়ে যাতায়াত ব্যবস্থা সহ দুই পার্শ্বে ফলজ  ও  বনজ ঔষধি গাছ রোপন করে সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিসহ চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা গ্রহন করা যাবে। বাওড়টি  জেলা প্রশাসনের প্রশাসনিক তত্ত্ববধানের মৎস্য অধিদপ্তরের  কারিগরী ও উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের সহায়তায় পরিচালিত  হচ্ছে।

মাছঃ পুড়াখালী বাওড়ে যেসকল প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় তা হলো-

রুই, কাতলা, মৃগেল, গ্রাস কার্প, সিলভার কার্প, ব্লাড কার্প, স্বরপুটি, বাটা, রাজপুটি, লাইলনটিকা।

দেশীয় প্রজাতির মাছের মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলো-

কৈ, পুটি, শৈল, টাকি, শিং, মাগুর, চাঁন্দা, খলিশা, টেংরা, পাবদা, গুতেবাইন, রয়না, কাকিলা, চিংড়ী, বেলে প্রভৃতি।

পাখি: বিভিন্ন অতিথি পাখির সমাগম ঘটে এই বাওড়ে। শীতকালে অতিথি পাখির সমাগম ঘটে বেশী। এদের মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হচ্ছে বালি হাস, সরাইল, পানকৌড়ী, ভিলভিলা, কালকুচা, বক, মাছরাঙ্গা, চিল, মাছাল, হুতুমপেচা, লক্ষ্মিপেচা প্রভৃতি।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি