1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন

নিত্যপণ্যে মুল্যের উর্ধোগতি, দিশেহারা সাধারণ মানুষ

জেমস আব্দুর রহিম রানা যশোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
জেমস আব্দুর রহিম রানা যশোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ করোনা মহামারির ক্ষত যখন কাটিয়ে উঠার চেষ্টা তখন নিত্যপণ্যে মুল্যের উর্ধোগতির কারনে দিশেহারা সাধারন মানুষ থেকে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণী পর্যন্ত। আগের চেয়ে তেল-ডাল-আটার দাম বেশি কেজিতে ৫০ টাকা পর্যন্ত। এক কেজি মোটা চাল কিনতেই ৫০ টাকার বেশি লাগে। করোনাকালে চাল, আটা-ময়দা, সয়াবিন তেল, চিনি, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দফায় দফায় বেড়েছে। এখন বাড়ছে আরো কয়েকধাপে। এতে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের হিসাব মেলাতে হিমশিম খাচ্ছে বেশিরভাগ মানুষ। এ পরিস্থিতিতে দরিদ্র মানুষের জন্য নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা ও কর্মসংস্থানে জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।বাজারে গত দুই সপ্তাহে স্বর্ণা ও বিআর-২৮ চালের দাম কেজিতে বেড়েছে চার থেকে পাঁচ টাকা। এ ধরনের চালের দাম প্রতি কেজি ৪৭ থেকে ৫২ টাকা। খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বেড়েছে ১০ থেকে ১২ টাকা। মসুর ডালের দাম কেজিতে বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। আটার কেজিতে চার থেকে পাঁচ টাকা এবং চিনি কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে।সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির তথ্য বলছে, এক বছরে মোটা চালের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। মাঝারি মানের চাল (মিনিকেট) ৪৪ থেকে ৫০ টাকায় ছিল, যা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। অর্থাৎ দাম বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ। ৫২ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হওয়া নাজিরশাইল চাল এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকায়। এ মানের চালের দাম বেড়েছে ৭ শতাংশ। খোলা আটা ও ময়দার কেজিতে বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্যাকেটজাত আটার কেজিতে ১১ থেকে ১৮ শতাংশ দাম বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে সয়াবিন তেলের। এক বছরে খোলা সয়াবিন প্রতি লিটারে ৫৪ শতাংশ, খোলা পাম অয়েলে ৭০ শতাংশ এবং সুপার পাম অয়েলে ৬৪ শতাংশ দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের দাম বেড়েছে ৪২ শতাংশ। এ ছাড়া চিনির দাম বেড়েছে ২২ শতাংশ। এক বছর আগে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হওয়া চিনির কেজি এখন ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা। মসুর ডালের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত। ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ১৮ শতাংশ।আর সোনালী মুরগী গত ১০ দিনে কেজিতে বেড়েছে প্রায় ৭০ টাকা। সংস্থাটির তথ্যে দেখা গেছে, ১৮ থেকে ১৯টি পণ্যের দাম বেড়েছে এবং কমেছে ছয় থেকে সাতটি পণ্যের দাম।তবে টিসিবির দেওয়া দামের চেয়েও দুই থেকে তিন টাকা বেশি দামে চাল, ১৫ থেকে ২০ টাকা বেশি দামে খোলা সয়াবিন এবং দুই থেকে পাঁচ টাকা বেশি দামে খোলা চিনি বিক্রি হতে দেখা গেছে।যশোর বড় বাজারের মুদি দোকানদার সঞ্জয় স্টোরের সঞ্জয় বলেন, পাইকাররা প্রায় সব জিনিসেরই দাম বাড়িয়েছে। এখন আমাদের মতো খুচরা বিক্রেতা পর্যায়ে দাম না বাড়িয়ে তো উপায় নাই। পাইকাররা দাম বাড়ালে খুচরা পর্যায়েও দাম বাড়ে। পাইকারিতে কেন দাম বেড়েছে প্রসঙ্গে তিনি জানান, পাইকারিতে কেন বেড়েছে সেটা তার জানা নেই।
Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি