1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. tamimshovon@gmail.com : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. sheikhmihadbabu@gmail.com : cmlbru :
  4. mintuchattagram@gmail.com : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. rakibw305@gmail.com : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. shahidur068@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. kmsiddik07@gmail.com : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. shamratjhenaidah@gmail.com : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. md.alamgir.nuhalalg00@gmail.com : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. mdruhel66@gmail.com : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. fajlurrahaman024@gmail.com : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. rubelusa1@gmail.com : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ১২:২০ অপরাহ্ন

দেশের ১২ অর্থ পাচারকারীকে চিহ্নিত করা হয়েছে

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট:দেশের শীর্ষ পর্যায়ের ১০ শিল্পগোষ্ঠীর অবৈধ অর্থ অর্জন, কর ফাঁকি ও অর্থ পাচার খতিয়ে দেখতে এরই মধ্যে যৌথ তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এবং কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এর মধ্যে ছয়টি গ্রুপের তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে দুদক ও চারটির নেতৃত্ব দিচ্ছে সিআইডি। তদন্ত শেষে এসব প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করবে সংস্থা দুটি।

দুদক ও সিআইডির যৌথ এই তদন্ত সমন্বয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা শাখা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আর তাদের আইনি সহায়তা দিচ্ছে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়।

যে ১০ শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে সেগুলো হলো এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল, সামিট, ওরিয়ন, জেমকন, নাসা, বসুন্ধরা, সিকদার ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর আরামিট গ্রুপ। এর মধ্যে সিআইডি তদন্ত করছে এস আলম, বেক্সিমকো, নাবিল ও জেমকন গ্রুপের আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের বিষয়ে। বাকি ছয়টির তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে দুদক।

দুদক কর্মকর্তা জানান, অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে মূলত ট্রেড বেইজড মানিলন্ডারিং বা বাণিজ্যের আড়ালে অর্থ পাচার পদ্ধতি বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় বৈধ বাণিজ্যের আড়ালে অবৈধ অর্থ পাচার করা হয়, যা শনাক্ত করা বেশ কঠিন। অভিযোগ তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থার গ্রহণের মাধ্যমে যে দেশে অর্থ পাচার করা হয়েছে, সেই দেশ থেকে অর্থ উদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। গন্তব্য দেশে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়া পাচারের অর্থ ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা কম।

এর জন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অর্থ পাচারের অভিযোগ সে দেশের আদালতে প্রমাণিত হতে হবে এবং রায়ে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনার নির্দেশনা থাকতে হবে। এর পর যে দেশে অর্থ পাচার হয়েছে সেই দেশের আইনি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে উদ্যোগ নিতে হয় অর্থ ফিরিয়ে আনার।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি