বিদেশে ডেস্ক : সিপিসি একটি ইউনিক মডেল। এতদিন আমাদের বলা হয়েছে, সমাজ উন্নয়নের সেরা পথ হচ্ছে পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা। কিন্তু সিপিসি বিকল্প মডেল নিয়ে এসেছে। আর সেটি যেভাবে সমাজকে উন্নত করেছে, তাতে পশ্চিমের সকল গণতন্ত্রকেই হারিয়ে দিয়েছে।
২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়া ইমরান খানের কাছে এখন মনে হচ্ছে, সংস্কারের প্রশ্নে নির্বাচনী গণতন্ত্র আপনাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলবে, সেই তুলনায় চীনা মডেল অনেক বেশি ‘নমনীয়’।
তিনি বলেন, এতদিন মনে হতো, নির্বাচনী গণতন্ত্রই হলো সেরা উপায়, যেখানে আপনি যোগ্যতার ভিত্তিতে নেতৃত্ব পাবেন এবং এরপর নেতৃত্বকে জবাবদিহি করাবেন। তবে নির্বাচনী গণতন্ত্র ছাড়া চীনা কমিউনিস্ট পার্টি আরও অনেক বেশি উন্নতি করেছে।
প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের কৌশলগত সম্পর্ক। সম্প্রতি চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডরের (সিপিইসি) মাধ্যমে পাকিস্তানে ছয় হাজার কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে চীনারা। ইমরান খানের এমন বক্তব্যের পেছনে অর্থনৈতিক স্বার্থের প্রভাব রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে